রক্ত দিয়ে সেবা:
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়
০০ সরদার হাসান ইলিয়াস তানিম
০০ সরদার হাসান ইলিয়াস তানিম
'এসো মোরা হই স্বজন, থাকবে মোদের রক্তের বন্ধন' এই শেস্নাগানকে ধারণ করে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে ২০০২ সালে প্রতিষ্ঠিত হয় স্বেচ্ছায় রক্তদাতাদের একটি সংগঠন 'স্বজন'। প্রতিষ্ঠার পর থেকে স্বেচ্ছাসেবামূলক কাজ করে যাচ্ছে সংগঠনটি।
গরীব, দুস্থ, অসহায় মানুষদের জীবন সংকটাপন্ন মুহূর্তে যখন রক্তের প্রয়োজন হয় অথবা যারা টাকা দিয়ে কিনতে পারে না রক্ত ঠিক সেসব মানুষের পাশে দাঁড়ানোর দৃঢ় অঙ্গীকার নিয়ে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের এক ঝাঁক তরুণ-তরুণীর সমন্বয়ে ১৬ ডিসেম্বর মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে রাবির শহীদ মিনার চত্বরে আয়োজন করা হয়েছিল স্বেচ্ছায় রক্তদান কর্মসূচি ক্যাম্প। আয়োজিত এ ক্যাম্পে বিশ্বদ্যিালয়ের অসংখ্য শিক্ষাথর্ী তাদের নিজেদের রক্ত স্বেচ্ছায় দান করে দেয় ম-মূষর্ু রোগী ও অসহায় মানুষের কল্যাণের জন্য। পরে সংগঠনটি সকল শিক্ষাথর্ীর জন্য ফ্রি বস্নাড গ্রুপ নির্ণয়ের আয়োজন করেন।
স্বজন রাবি শাখার ভারপ্রাপ্ত সভাপতি মো. তরিকুল ইসলাম ও সাধারণ সম্পাদক মেহেদী ইসলাম দ্বীন পরাগ সংগঠনটির কার্যক্রম সম্পর্কে বলেন, আমরা বিভিন্ন দিবস উপলক্ষে ফ্রি বস্নাড ক্যাম্পিং বা বস্নাড গ্রুপিং নির্ণয় করে থাকি। এছাড়া বিভিন্ন সময় আবাসিক হলগুলোতেও ফ্রি বস্নাড গ্রুপিং ও ক্যাম্পেইন ছাড়াও বিভিন্ন সেবামূলক কার্যক্রম পরিচালনা করে থাকি। তারই ধারাবাহিকতায় গত বিজয় দিবসে শহীদ মিনারের সামনে দিনব্যাপী ফ্রি বস্নাড গ্রুপিং কর্মসূচি পালন করেছি। এতে প্রায় ২৫০জনের বস্নাড গ্রুপ নিশ্চিত করা হয়। ভবিষ্যতে তাদের এ কার্যক্রম অব্যাহত থাকবে বলেও জানান স্বজনের ওই দুই সংগঠক।
এদিকে 'একের রক্ত অন্যের জীবন, রক্তই হোক জীবনের বাঁধন'_ এই শেস্নাগানকে সামনে রেখে স্বজনের মতো একইরকম সেবামূলক কার্যক্রম পরিচালনা করে থাকে স্বেচ্ছায় রক্তদাতাদের আরেকটি সংগঠন 'বাঁধন'। তারাও বিজয় দিবসে শহীদ মিনার চত্বরে ফ্রি বস্নাড গ্রুপিং কার্যক্রম পরিচালনা করে। বাঁধন রাবি শাখার সভাপতি শাওন বসুনিয়া ও মাদার বখশ হল শাখার সভাপতি নাসির উদ্দিন বলেন, বিজয় দিবসের ফ্রি বস্নাড গ্রুপিং-এ আমাদের কার্যক্রমের সাথে প্রায় ২শ' ৮৪ জন বিভিন্ন পেশার মানুষ তাদের নিজ নিজ বস্নাড পরীক্ষা করেছে। তাদের এ সেবামূলক কার্যক্রম সবসময় অব্যাহত থাকবে বলেও তারা জানান।
স্বজনের বস্নাড গ্রুপ নিশ্চিত করার পর রাবি'র এক শিক্ষার্থী এরশাদুল বারী জানান, ক্যাম্পাসে স্বজন ও বাঁধনের কার্যক্রম সত্যিই ব্যাপক উৎসাহব্যঞ্জক ও স্বেচ্ছায় সেবাদানমূলক কার্যক্রম। এতে দেশের বিপুল সংখ্যক সাধারণ মানুষ উপকৃত হচ্ছে এবং বিপদের মুহূর্তে রক্তের প্রয়োজন হলে তাদের কাছে শুধুমাত্র একটি ফোনের মাধ্যমেই বিনামূল্যে রক্ত পেয়ে যাচ্ছে। একইরকম মন্তব্য করেন আরেক শিক্ষার্থী হাবিবুন নাহার নক্ষত্র।
গরীব, দুস্থ, অসহায় মানুষদের জীবন সংকটাপন্ন মুহূর্তে যখন রক্তের প্রয়োজন হয় অথবা যারা টাকা দিয়ে কিনতে পারে না রক্ত ঠিক সেসব মানুষের পাশে দাঁড়ানোর দৃঢ় অঙ্গীকার নিয়ে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের এক ঝাঁক তরুণ-তরুণীর সমন্বয়ে ১৬ ডিসেম্বর মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে রাবির শহীদ মিনার চত্বরে আয়োজন করা হয়েছিল স্বেচ্ছায় রক্তদান কর্মসূচি ক্যাম্প। আয়োজিত এ ক্যাম্পে বিশ্বদ্যিালয়ের অসংখ্য শিক্ষাথর্ী তাদের নিজেদের রক্ত স্বেচ্ছায় দান করে দেয় ম-মূষর্ু রোগী ও অসহায় মানুষের কল্যাণের জন্য। পরে সংগঠনটি সকল শিক্ষাথর্ীর জন্য ফ্রি বস্নাড গ্রুপ নির্ণয়ের আয়োজন করেন।
স্বজন রাবি শাখার ভারপ্রাপ্ত সভাপতি মো. তরিকুল ইসলাম ও সাধারণ সম্পাদক মেহেদী ইসলাম দ্বীন পরাগ সংগঠনটির কার্যক্রম সম্পর্কে বলেন, আমরা বিভিন্ন দিবস উপলক্ষে ফ্রি বস্নাড ক্যাম্পিং বা বস্নাড গ্রুপিং নির্ণয় করে থাকি। এছাড়া বিভিন্ন সময় আবাসিক হলগুলোতেও ফ্রি বস্নাড গ্রুপিং ও ক্যাম্পেইন ছাড়াও বিভিন্ন সেবামূলক কার্যক্রম পরিচালনা করে থাকি। তারই ধারাবাহিকতায় গত বিজয় দিবসে শহীদ মিনারের সামনে দিনব্যাপী ফ্রি বস্নাড গ্রুপিং কর্মসূচি পালন করেছি। এতে প্রায় ২৫০জনের বস্নাড গ্রুপ নিশ্চিত করা হয়। ভবিষ্যতে তাদের এ কার্যক্রম অব্যাহত থাকবে বলেও জানান স্বজনের ওই দুই সংগঠক।
এদিকে 'একের রক্ত অন্যের জীবন, রক্তই হোক জীবনের বাঁধন'_ এই শেস্নাগানকে সামনে রেখে স্বজনের মতো একইরকম সেবামূলক কার্যক্রম পরিচালনা করে থাকে স্বেচ্ছায় রক্তদাতাদের আরেকটি সংগঠন 'বাঁধন'। তারাও বিজয় দিবসে শহীদ মিনার চত্বরে ফ্রি বস্নাড গ্রুপিং কার্যক্রম পরিচালনা করে। বাঁধন রাবি শাখার সভাপতি শাওন বসুনিয়া ও মাদার বখশ হল শাখার সভাপতি নাসির উদ্দিন বলেন, বিজয় দিবসের ফ্রি বস্নাড গ্রুপিং-এ আমাদের কার্যক্রমের সাথে প্রায় ২শ' ৮৪ জন বিভিন্ন পেশার মানুষ তাদের নিজ নিজ বস্নাড পরীক্ষা করেছে। তাদের এ সেবামূলক কার্যক্রম সবসময় অব্যাহত থাকবে বলেও তারা জানান।
স্বজনের বস্নাড গ্রুপ নিশ্চিত করার পর রাবি'র এক শিক্ষার্থী এরশাদুল বারী জানান, ক্যাম্পাসে স্বজন ও বাঁধনের কার্যক্রম সত্যিই ব্যাপক উৎসাহব্যঞ্জক ও স্বেচ্ছায় সেবাদানমূলক কার্যক্রম। এতে দেশের বিপুল সংখ্যক সাধারণ মানুষ উপকৃত হচ্ছে এবং বিপদের মুহূর্তে রক্তের প্রয়োজন হলে তাদের কাছে শুধুমাত্র একটি ফোনের মাধ্যমেই বিনামূল্যে রক্ত পেয়ে যাচ্ছে। একইরকম মন্তব্য করেন আরেক শিক্ষার্থী হাবিবুন নাহার নক্ষত্র।
No comments:
Post a Comment