আল-জাজিরায় প্রতিবেদন
বাংলাদেশের রিকশাচালকের হাসপাতাল
ডেসটিনি ডেস্ক
সাধারণত বিত্তশালীরা সবাজসেবায় এগিয়ে আসেন। 'নুন আনতে পান্তা ফুরায়'_ এমন পরিবারের কেউ ইচ্ছা করলেও অর্থাভাবে তা সম্ভব হয় না। এমন একটি অসম্ভব কাজকে সম্ভবে পরিণত করেছেন জয়নাল আবেদীন নামে দেশের এক রিকশাচালক। তিল তিল করে অর্থ সঞ্চয় করে তিনি গড়ে তুলেছেন একটি হাসপাতাল। সম্প্রতি আল-জাজিরায় এ বিষয়ে একটি প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়েছে।
জানা গেছে, ৬১ বছর বয়সী এ রিকশা চালক ৩০ বছর যাবৎ প্রতিদিন ৬ ডলার পরিমাণ অর্থ সঞ্চয় করে একটি ছোট হাসপাতাল গড়ে তুলেছেন। প্রত্যন্ত এলাকার তানহাশাদিয়া নামক একটি গ্রামে তিনি ওই মহৎ দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছেন। প্রতিদিন ওই হাসপাতালে ৩০০ রোগীকে চিকিৎসাসেবা দেওয়া হয়। তবে ওই প্রতিবেদনে নির্মিত হাসপাতালের স্থান সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য উল্লেখ করা হয়নি।
বাংলাদেশে গ্রামাঞ্চলের অধিকাংশ মানুষই চিকিৎসাসেবা থেকে বঞ্চিত হচ্ছে। কারণ বেশিরভাগ চিকিৎসকই শহরে থেকে কাজ করেন। পল্লী এলাকার মানুষদের জন্য এতদূরে গিয়ে চিকিৎসাসেবা নেওয়া কঠিন হয়ে পড়ে। এ ক্ষেত্রে রিকশা চালক জয়নালের হাসপাতাল গ্রামের মানুষদের যে বড় উপকারে আসবে তাতে কোনো সন্দেহ নেই। এ মহতী উদ্যোগের কারণে আল জাজিরার প্রতিবেদনে জয়নালকে একজন মহান জাতীয় ব্যক্তিত্ব বলে অভিহিত করা হয়েছে। খবর আল-জাজিরা অনলাইনের।
Source: http://www.dainikdestiny.com
Bangladeshi rickshaw puller Joinal Abedin Set an example in Bangladesh.
Here is a story from a third world country that would shame many Americans, just as it did me.
Bangladesh is a country, where upper class people scorn the uneducated lower class, who earn their livelihood through menial jobs. Just as in the French language, Bangla has three levels of addresses, one is reserved for the elders and respected, the other for the same status level, and the third for the younger and the people who have no 'respect.' Rickshaw pullers are in this third group, and often it is found that a 20-ish well-dressed kid addressing a 6o-ish rickshaw-puller, in the tone that is reserved for the young and lowly, while the 60-ish person is forced to address the kid with honor and respect. Now from Bangladesh comes a story of a rickshaw-puller, who by his share deed has reached the pinnacle of dignity that few can boast of.
At age 30, Joynal Abedin, watched in desperation as his father suffered and died in Taan Hashadia, a small village in Paranganj union under sadar upazila of Mymensingh. The first hand observation of his dying father's pain gave birth to Joynal's inspiration and resolve that he would not be like other bystanders who have lived in the same village, however, were unable to do anything to help others.
Joynal did not have money or education, regardless, when a person truly desires to do something great, nothing can stop him. With sheer determination, but not much more, Joynal and his wife left the village and moved to the capital city Dhaka. Finding no other meaningful work, Joynal became a rickshaw-puller. For days and night, under rain and sun, in cold and heat, he pulled rickshaws for 14 years while his wife Lal Banu worked at a clinic.
It was not easy living with their small earnings in the capital city where things were expensive, yet, come what may, the family managed to save a few pennies even in their darkest days, and deposited them in two separate bank accounts. In 2001, the couple withdrew their whole savings of nearly $4000 and returned to village. With that money, they purchased 23 decimals of land and constructed a house to live with their two young children. With rest of the savings Joynal and Lal Banu opened a four-bed hospital on his land, and named it after their daughter "Momtaz.” They also established a free coaching center for underprivileged children.
People began coming to Momtaz Hospital from far and beyond, since there was no other free facility in the nearby villages. On an average day, the hospital treats around 25 patients and dispenses various medicines to them. With time, recognition followed, and Joynal was awarded a title Sada-Moner-Manush (Man of a golden heart) in 2008.
Despite honor poring in from different quarters Joynal finds it extremely difficult to run the hospital now. A local paramedic treat patients in the hospital, and a degreed doctor pays occasional visits in exchange of $7 for a day's consultation.
In 2006, he received $430 from the local administration and the social welfare directorate. In 2005, a Bangladeshi woman living in the USA gave him $1000, and he received small helps from various quarters, one among them is from an eminent personality of the country, Abdullah Abu Sayeed. “I shared my dream with my wife and she helped me beyond anyone's expectation in the venture,” said Joynal, “For the last five years I have not received much help from anyone. With the price of medicines spiraling several folds during the time, running the hospital is now at stake. The hospital needs at least $5 a day to function.”
In Joynal's charitable school around 50 children receive free education. He pays two teachers—Md Aiyub and Khalilur Rahman, $100 a month, this is nonetheless becoming hard for Joynal as he is coming of age. For a ricksha puller, 55 is a ripe old age, toil of hard work takes its toll on the person, and Joynal cannot work anymore. His will is strong though, as he says, “I want to cling to my goal till I breathe the last and seek nothing more for me and my family.”
The sad part of Joynal's life is that many took advantage of his simplicity and tried to swindle him with the pretext of helping him. “Many people pledged me of many things while some even invited me for help and I came out of there labeled as a greedy fraud,” he said. Once the people who pledged him help wanted to turn him over to police as a criminal.
The people of his and the neighboring villages nevertheless, adore Joynal. Fazar Ali and Ayub Ali of neighboring Foliamari village said to the national newspaper, The Daily Star, “Momtaz Hospital may appear as nothing to the urban society, but the people here are greatly benefited form it as they have to go several miles for medicine from other places.”
Joynal, you made me feel so small—enamored with my own idiosyncrasies, leading a selfish life in a far away country! But you are the one for whom the birds croon, the seasons bring color, and the gods envy humans; and it is an honor to know that we shared this earth at the same span of time.
Source : http://technorati.com
এখনই সচেতন হোন এবং সচেতন করুন!
ReplyDeleteআপনার ও আপনার পরিবারের অথবা প্রিয়জন কে উপহার দেয়ার জন্য এখুনি Medicare Pain Cure Package টি 'বুক' করুন।
Medicare Pain Cure Package only at 1500 TK.
This package include:
1.Lumbar roll
2.Cervical pillow
3.Medicare health card.
Call for details – (01795405475)
আমাদের অনেককেই অফিস বা ব্যাবসা ক্ষেত্রে দীর্ঘক্ষণ চেয়ারে বসে(Computer work & normal work)জব করেন।এ চেয়ারে বসে থাকার দরুন দীর্ঘমেয়াদি সমস্যা হল কোমর ব্যথা ও ঘাড়ে ব্যথা। দীর্ঘক্ষণ চেয়ারে বসে জব করেন,কিন্তু কোমর বা ঘাড়ে ব্যথা হয়নি এমন মানুষ খুঁজে পাওয়া দুষ্কর।
টেলিভিশনে সন্ধ্যা থেকেই শুরু হয় ধারাবাহিক নাটক। এ-চ্যানেল ও-চ্যানেল ঘুরে চলতেই থাকে। বাড়ির জ্যেষ্ঠ সদস্যরাও রাত পর্যন্ত বেশ জমিয়ে দেখেন সেগুলো। এভাবে একটানা ঘণ্টার পর ঘণ্টা বসে থেকে থেকে একসময় কোমর ধরে আসে। কিন্তু টেলিভিশনের সামনে থেকে আর ওঠা হয় না। আবার সেই সকালে অফিসে ঢুকে ফাইলে মুখ গুঁজে কিংবা কম্পিউটারের সামনে দীর্ঘক্ষণ বসে থাকতে থাকতেও ব্যথা হয় কোমরে।
শক্ত সমান বিছানায় এক বালিশে চিত হয়ে ঘুমাবেন।ঘাড় যাতে বালিশ(Cervical Pillow) দিয়ে সাপোর্ট দেয় সে ব্যাপারে খেয়াল রাখবেন। প্রয়োজন মনে করলে বালিশ নিচে টেনে নামিয়ে নেবেন বা কম উচ্চতার বালিশ ব্যাবহার করবেন।ঘাড় সামনে ঝুকিয়ে বেশিক্ষন কাজ করবেন না,কাজের জায়গায় চেয়ার টেবিল এমন ভাবে রাখবেন যাতে ঘাড় সামনে না ঝুকিয়ে কাজ করতে পারেন।মাঝে মাঝে ঘাড়ের ব্যায়াম করে নেবেন।
কোমর ব্যথা এড়াতে
*বসার সময় কোমর সুরক্ষিত থাকে, এমনভাবে বসতে হবে।
*চেয়ারে Lumbar Roll ব্যাবহার করে মেরুদণ্ড কে সোজা রেখে কোমর ব্যথা থেকে রক্ষা পাওয়া যেতে পারে।
*চেষ্টা করবেন ২-৩ ঘণ্টা বসে কাজ করার পর ১০-১৫ মিনিটের জন্য হালকা হাটাচলা করে নিতে।
PRICE:
MEDICARE LUMBAR ROLL-500TK
MEDICARE CERVICAL PILLOW-1000TK
For details plz. Visit…………..
https://www.facebook.com/medicarebd