Tuesday, December 21, 2010

Touching Souls International Giving Free Cataract Surgery and Eye Treatment in Bangladesh as Part of Ongoing Program June 6, 2010

Touching Souls International, an organization dedicated to providing the support, services, and assistance in health, education and safe environment needed by the economically disadvantaged people of Bangladesh, announces that it will begin a three-day eye camp beginning June 6, 2010. The eye camp, part of the organization's Sight Restoration and Blindness Prevention Project, will provide eye treatment to more than 1,000 disadvantaged patients. In addition, 60 patients will receive free cataract surgery with lens implant. The eye camp will be held in Maizkhapon Union Parishad Office, Nilganz, Bangladesh.

The 60 patients selected for free cataract surgery will be taken to Mymensingh Eye Hospital and to receive treatment and lens implant. On the third day of the campaign, all patients will be brought back to Maizkhapon Union Parishad Office. A second eye camp will take place on June 23 at a district location to be determined.

A large number of individuals in Bangladesh are cataract blind, a condition that is curable in most cases. However, for many Bangladeshis, cataract surgery is very expensive. As a result, many who are cataract blind may remain blind throughout their lives. Since Touching Souls International began its eye sight and blindness prevention project in 2005, the organization has performed 445 cataract surgeries with lens implant free of charge for the poor people of Kishoreganj District of Bangladesh. In addition, more than 7,600 patients have received eye screening and treatment as part of the program. From this year Touching Souls International will provide their eye camp in different districts of Bangladesh.

Touching Souls International is also planning to hold a cleft-lip camp in Kuliarchar, Bangladesh. The organization is currently seeking 20 cleft-lip patients for treatment during this camp.

Cleft-lips and cleft-palates are a major problem in Bangladesh and other developing countries. Individuals with a cleft-lip of cleft-palate are unable to eat or speak properly, often resulting in lives of isolation filled with the pain and shame of being deemed socially unacceptable. Touching Souls International helps by providing free reconstructive surgery for children and adults with cleft-lip or cleft-palate. Since 2001, the organization has performed 36 cleft-lip camps, each one providing free cleft-lip surgeries for 15 to 70 disadvantaged patients.

For more than 25 years, friends and family members of the organization have supported many projects in Bangladesh. On top of its eye and cleft-lip/cleft-palate camps, Touching Souls International provides a variety of other services to the people of Bangladesh. The organization's Artificial Limb Project, for example, will provide artificial limbs to 10 patients this year, while its Palliative Care Project continually works to provide funding for palliative care to those who are nearing the end of their lives. Touching Souls International also runs a school of 225 students, provides educational scholarships to those in grades 5 through 12, provides fellowships for water forum journalists, and runs a self-reliant program to help individuals gain back their self reliance and self respect. The organization also runs a home for the homeless program and an arsenic awareness program in different districts of Bangladesh.

"By doing the cataract surgery, we give sight to the cataract blind. By doing cleft-lip surgery we provide the freedom of smile. By providing artificial limbs and a self-reliant program, we provide freedom of work. By running schools and offering scholarships, we provide freedom of education. Through providing water forum journalism and an arsenic awareness program, we provide freedom to have clean water to survive. By providing palliative care, we offer a support system for patients facing life-threatening illness," says Tahmina Sultan, president of Touching Souls International. "Every program offered by Touching Souls International significantly improves the quality of life in Bangladesh."

For more information about Touching Souls International or its Sight Restoration and Blindness Prevention Project taking place on June 6, visit http://www.touchingsoulsintl.org/.

Contact:
Tahmina Sultan
917-388-6641
tahminasultan(at)aol(dot)com

Friday, December 17, 2010

সন্ধানী মানুষের পাশে তারুণ্য

সন্ধানী মানুষের পাশে তারুণ্য

০০ ইকবাল খন্দকার ০০

একজন মুমূষর্ু রোগীর কাছে এক ব্যাগ রক্ত পৃথিবীর যেকোনো মূল্যবান জিনিসের চেয়েও বেশি মূল্যবান। কারণ, একমাত্র এই রক্তই পারে আবার তাকে সুস্থ জীবন ফিরিয়ে দিতে। ফিরিয়ে দিতে হাসি-আনন্দ। কিন্তু চরম প্রয়োজনের সময় নির্দিষ্ট গ্রুপের রক্ত পাওয়া অনেকটাই দুষ্কর। এই দুষ্কর কাজটিই করে চলেছে সন্ধানী। তরুণদের পরিচালিত এই মানবসেবামূলক প্রতিষ্ঠানটি নানাভাবে রক্ত সংগ্রহ করে সেই রক্ত বিলিয়ে যাচ্ছে মুমূর্ষু রোগীদের মধ্যে। প্রতিবছর বইমেলা, শহীদ দিবস, বিজয় দিবস, পহেলা বৈশাখের অনুষ্ঠানসহ অন্যান্য অনুষ্ঠানকে তারা বেছে নেয় রক্ত সংগ্রহের জন্যে। ঘণ্টার পর ঘণ্টা রাস্তায় দাঁড়িয়ে থেকে তারা চালিয়ে যায় রক্ত সংগ্রহের এই কঠিন কাজটি। অনুষ্ঠানে আগন্তুক তরুণদের তারা বুঝিয়ে বলে রক্ত দানের সুবিধার কথা, গুরুত্বের কথা। কেউ তাদের কথা শোনে, কেউ কেউ কোনো পাত্তা না দিয়ে চলে যায়। তবু হতাশ হয় না তারা। আবার এমন কিছু কিছু তরুণকে পাওয়া যায়, যারা এবার না দিলেও পরবতর্ীতে রক্ত দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দিয়ে যায়। এমনকি দেয়ও। এভাবেই চলছে। যেসব তরুণ এই জনকল্যাণমূলক কাজটি করে যাচ্ছে, তাদের উদ্দেশ্য একটিই_গরীব মানুষের মুখে হাসি ফোটানো। সন্ধানীর সঙ্গে যুক্ত তরুণরা যে কেবল অন্যদের রক্তই সংগ্রহ করে, তা কিন্তু না। বরং নির্দিষ্ট একটা ব্যবধানে নিজেরাও নিয়মিত রক্ত দান করে। নিজেদের রক্ত এবং সংগ্রহকৃত রক্ত_সব মিলিয়ে মোটামুটি সবার চাহিদাই পূরণ করতে পারে তারা। যে কারণে সন্ধানীর কাছে রক্তের জন্যে এলে কাউকে খালি হাতে ফিরে যেতে হয় না। তারই ধারাবাহিকতায় এ পর্যন্ত সন্ধানী ৬ লাখ ২৬ হাজারেরও বেশি রক্তের ব্যাগ সংগ্রহ ও সরবরাহ করেছে। এখন সন্ধানীর কাজ শুধু রক্ত দেওয়া-নেওয়ার মধ্যেই সীমাবদ্ধ নেই। এই সীমানাকে ছাড়িয়ে তারা এখন অন্ধ মানুষের চোখে আলো ফিরিয়ে দেওয়ার স্বপ্নও দেখে চলেছে। সন্ধানীর কাছে এ পর্যন্ত প্রায় ৩৬ হাজার ৩২ জন মানুষ মরণোত্তর চক্ষুদানের প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন। আর প্রায় ৩ হাজার মানুষকে অন্ধত্ব থেকে মুক্তি দিয়ে দেখিয়েছে এ পৃথিবীর আলো, আপনজনদের মুখ। মানুষের সেবায় নিবেদিত এই প্রতিষ্ঠানটি যাত্রা শুরু করে ১৯৭৭ সালে। যাদের আন্তরিক প্রচেষ্টায় এর যাত্রা শুরু হয়েছিল, তারা সবাই ছিলেন ঢাকা মেডিকেল কলেজের দ্বিতীয় বর্ষের ছাত্র। তারা সংখ্যায় ছিলেন ছয় জন। এই ছয়জনের মধ্যে একজন ছিলেন হতদরিদ্র। এতোটাই দরিদ্র ছিলেন যে, কোনো কোনো দিন নাশতা করার টাকাটাও থাকতো না তার হাতে। কি আর করবেন, নাশতা না করেই সকাল থেকে দুপুর পর্যন্ত ক্লাস করতেন একটানা। তার এই কষ্ট দেখে খুব দুঃখ পেলেন বাকি পাঁচজন। তারা সিদ্ধান্ত নিলেন, সবাই পাঁচ টাকা করে দিয়ে তাদের এই বন্ধুটির নাশতার ব্যবস্থা করবেন। পরদিন থেকেই তারা তাদের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী কাজ করতে শুরু করলেন। এভাবে চললো এক বছর। তারপর তারা ঠিক করলেন, নিজেদের জন্যেই একটি প্রতিষ্ঠান গড়ে তুলবেন। এরই মধ্যে বস্নাড ব্যাংকে কাজ করতে গিয়ে তারা জানতে পারলেন, কিভাবে দেশের বাইরের বস্নাড ব্যাংকগুলো কাজ করে আর কেনই বা দেশের হাজার হাজার রোগী রক্তের জন্যে পেশাদার রক্তদাতাদের উপর নির্ভরশীল। এর জন্যে তারা একটি স্বেচ্ছায় রক্তদান কর্মসূচির আয়োজন করার উদ্যোগ নেন। সেখান থেকেই শুরু। এরপর ২ নভেম্বর ১৯৭৮ সালে বাংলাদেশে প্রথমবারের মতো স্বেচ্ছায় রক্তদান কর্মসূচির আনুষ্ঠানিক যাত্রা শুরু করে সন্ধানী। বর্তমানে সারাদেশে সরকারি-বেসরকারি ইউনিট মিলে সন্ধানীর মোট ১৮টি ইউনিট রয়েছে। সন্ধানীর সদস্য হওয়ার জন্যে শর্ত হলো, তাকে মেডিকেল কলেজের ছাত্র হতে হবে। আর যে রক্ত দিতে চান, সে তিন মাস পরপরই সন্ধানীতে গিয়ে রক্ত দিয়ে আসতে পারেন। একবার রক্ত দিলেই তারা সন্ধানীর ডোনার সদস্য হিসেবে বিবেচিত হন। এই ডোনার সদস্য তার নিজের প্রয়োজনে রক্ত নিতেও পারবেন। তাই আর দেরি নয়, মানবতার সেবার লক্ষ্যে আজই সন্ধানীর ডোনার সদস্য হিসেবে নাম লিপিবদ্ধ করুন। আর গড়ে তুলুন রক্তের বন্ধন। যে বন্ধন আমাদের মাঝে তৈরি করবে ভালোবাসা আর সমপ্রীতির সেতু।

Monday, December 6, 2010

নারায়ণগঞ্জের প্রবীণ হাসপাতাল মানব সেবার অনন্য দৃষ্টান্ত

নারায়ণগঞ্জের প্রবীণ হাসপাতাল মানব সেবার অনন্য দৃষ্টান্ত
০০ হাবিবুর রহমান বাদল, নারায়ণগঞ্জ

চাষাঢ়া হতে মাত্র তিন কিলোমিটার দূরে দক্ষিণ সস্তাপুরে একটি সংগঠনের প্রবীণ হাসপাতাল নীরবে নিভৃতে মানবসেবা করে যাচ্ছে। প্রবীণ হাসপাতালটিতে অসহায় আর দুস্থদের চিকিৎসাসেবার পাশাপাশি এ স্থানটি এখন প্রবীণদের আড্ডাস্থল হিসেবেও পরিচিত পেয়েছে।
মাসে একদিন এখানে বিনা ফিতে চিকিৎসাসেবা দেয়া হয়। প্রতিদিন বিকালে সেখানে ভীড় করে এলাকার প্রবীণরা। তারা সেখানে বসে একে অন্যের সঙ্গে কুশল বিনিময় আর ছোটখাট নানা ইসু্যতে তোলেন আলোচনার ঝড়। কিন্তু পর্যাপ্ত সুযোগ-সুবিধা না থাকায় প্রায়শই তাদের দুর্ভোগ পোহাতে হয়। খোলা আকাশের নীচে রোদ বৃষ্টিতে বিড়ম্বনা পেঁৗছায় চরমে। দিন দিন রোগীর সংখ্যা বৃদ্ধি পাওয়ায় হাসপাতালটিতে স্থান সংকুলন হয় না। ফলে রোগীদের দীর্ঘসময় দাঁড়িয়ে থাকতে হয়।
বাংলাদেশ প্রবীণ হিতৈষী সংঘ ও জরা বিজ্ঞান প্রতিষ্ঠান নামক সংগঠনটি এ প্রবীণ হাসপাতালটির কার্যক্রম চালিয়ে আসছে। এটা প্রতিষ্ঠানের ২৩ তম শাখা। কার্যক্রম পরিচালনার জন্য পাঁচ জনের উপদেষ্টা পরিষদ ও ২১ সদস্যের কার্যকরী পরিষদ রয়েছে।
নারায়ণগঞ্জ জেলা কমিটির সাধারণ সম্পাদক মোজাম্মেল হক তালুকদার জানান, দক্ষিণ সস্তাপুর এলাকায় বসবাসরত শিশু বিশেষজ্ঞ ডা. ক্যাপ্টেন (অব.) নজরুল ইসলাম ১৯৯৬ সালে এলাকায় মহিলা মাদ্রাসা ও দাতব্য চিকিৎসালয়ের নামে ১৪ শতাংশ জমি দান করেন। ওই বছর থেকেই সেখানে একটি মহিলা মাদ্রাসা পরিচালিত হয়ে আসছে। এর দুই বছর পর ৯৮ সালে বাংলাদেশ প্রবীণ হিতৈষী সংঘ ও জরা বিজ্ঞান প্রতিষ্ঠান উক্ত স্থানে তাদের কার্য্যক্রম শুরু করে। ওই জমির ৭ শতাংশ মাদ্রাসার কার্যক্রম ও বাকি ৭ শতাংশে চলে সংগঠনটির কার্যক্রম। সংগঠনটির মূল উদ্দেশ্য ছিল মানবসেবা। এ কারণেই সেখানে প্রবীণ হাসপাতালের নামে দাতব্য চিকিৎসালয় খোলা হয়। নির্মাণ করা হয় একটি ভবন।
৯৮ সালের জুলাই হতে ইরানের স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত ডা. এস এম মোসাদ্দেক ও রাশিয়া হতে প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত ডা. জেড আহম্মেদ মিলে প্রতি মাসের শেষ মঙ্গলবার বিকালে বিনা ফিতে উক্ত প্রবীণ হাসপাতালে রোগী দেখতে শুরু করেন। পরবর্তীতে ডা. জেড আহম্মেদ কানাডায় চলে যান। বর্তমানে ডা. মোসাদ্দেকের সঙ্গে ডেন্টাল সার্জন ডা. শাহেদ আলম মাসের শেষ মঙ্গলবার বিনা ফিতে রোগী দেখে ব্যবস্থাপত্র প্রদান করছেন।
এ হাসপাতালে মূলত এলাকার অসহায় ও দুস্থ রোগীরাই বেশী আসেন। যাদের টাকা দিয়ে ডাক্তার দেখানোর সামর্থ্য নেই সেসব মানুষের একটি বড় অংশ আসেন এখানে। এ স্থানে বিনা ফিতে রোগী দেখে ব্যবস্থাপত্র প্রদান করা হলেও যেসব রোগীর ওষুধ কেনারও সামর্থ্য নেই তাদেরকে সহায়তা করা হয়ে থাকে।
রোগী দেখা ছাড়াও প্রতিষ্ঠানটি প্রবীণ সেবা পুরস্কার করে থাকে। যেসকল পরিবার তাদের বৃদ্ধ পিতা-মাতা বা শ্বশুর-শাশুড়িকে যত্ন ও শ্রদ্ধার সঙ্গে সেবা-যত্ন করে আসছে এমন ব্যক্তিদের পুরস্কৃত করা হয়। নিয়মিত পোলিও টিকার কার্যক্রমও চলে এ কেন্দ্রে।
মোজাম্মেল আরো জানান, তাদের ইচ্ছা উক্ত স্থানটি প্রবীণদের জন্য উপযুক্ত করে গড়ে তোলা। প্রবীণরা যাতে এখানে এসে কিছুটা সময়ের জন্য অন্তত বিনোদনে মত্ত থাকতে পারে সে ব্যবস্থার চেষ্টা চলছে। এখানে সময় কাটানোর জন্য নিয়মিত পেপার রাখা, দাবা-ক্যারাম বোর্ডসহ অন্যান্য ইনডোর খেলার ব্যবস্থা করা। সেই সঙ্গে চিকিৎসাসেবার পরিধি বৃদ্ধির জন্য তিন কক্ষ বিশিষ্ট একটি ভবন নির্মাণ অতীব জরুরী। এজন্য তিনি বিত্তবানদের এগিয়ে আসার আহবান জানান। প্রসঙ্গত, গত মঙ্গলবার নারায়ণগঞ্জ জেলা প্রশাসক এম সামছুর রহমান হাসপাতালটি পরির্দশন করে তাৎক্ষণিক ১০ হাজার টাকা অনুদান প্রদান করেন।

Sunday, December 5, 2010

Free Cancer Treatment in Pakistan

Over the past decade, Shaukat Khanum Memorial Cancer Hospital & Research Centre has established itself as a centre of excellence providing comprehensive care free of cost to thousands of indigent cancer patients. This pioneering, state-of-the-art hospital located in the heart of the Punjab was founded by Imran Khan, one of Pakistan's most illustrious cricketers. As a charitable institute, it is funded predominantly from the donations of friends and well-wishers from around the country and across the world.

You can give your Zakat and other donation to help poor cancer patients in their struggle against cancer.
Call 111 155 555 to have your donation or zakat cheques picked up from home within Pakistan.
CONTACT INFORMATON
Shaukat Khanum Memorial Cancer Hospital and Research Centre
7-A, Block R-3, Johar Town, Lahore, Pakistan
Tel: +92 42 35945100
UAN: 111-155-555
International Liaison Office: ilo@skm.org.pk....................................
For More Information browse this website: http://www.shaukatkhanum.org.pk

Saturday, December 4, 2010

Free heart treatment for kids at Sri Sathya Sai Institute in Bangalore, INDIA

Bangalore, April 15 (ANI): To bring an everlasting smile on children needing heart treatment, the Sri Sathya Sai Institute Higher Medical Sciences is offering free heart surgery here.
The free service will enable the needy parents to have their kids treated without being worried about the cost.
The Sri Sathya Sai Institute Higher Medical Sciences is located in E.P.I.P. Area, White Field, Bangalore.
The authorities can be contacted for any information through Email:adminblr@sssihms.org.in or via telephone +91-080-28411500. (ANI)

Mailing Address:

Sri athya Sai Institute of Higher Medical Sciences
EPIP Area, Whitefield,
Bangalore 560 066,
Karnataka , INDIA .

Fax +91 - 080- 28411502
Employment related +91- 080- 28411500 Ext. 415

Thursday, December 2, 2010

Donation for free treatment of the poor people

By Bashir Mahmud Ellias

Please send your donation, zakah & other charities to the Homoeopathic HelpLine Welfare Organisation for the free treatment of the poor people. This is a social service organisation run by more than one hundred dedicated benevolent homeopathic practitioner. I (Bashir Mahmud Ellias) am one of the enthusiastic member of this organisation.

This organisation was founded on 3rd May 2002 by Dr. Shahidur Rahman, the most influential and renowned teacher of homeopathy in Bangladesh. We provide free consultation and free medicine to the poor people. We have treated 22,000 (twenty two thousand) people from various acute and chronic diseases since May 2002.

Presently we are running only one (free treatment) centre at Aafa homoeo centre, Khilgao, Dhaka. The free treatment program of this charitable organisation were run by the member's personal contribution all these days. But now we are trying to raise our fund from the charities of generous persons and organisations.

Our primary goal is to establish one centre in every part of this densely populated Dhaka city. And our next target is to expand our program to every part of Bangladesh. We are expecting your maximum support & suggestions for the sick people.

with regards from

Dr. Shahidur Rahman
Homoeopathic Help Line Welfare Organisation
gov. reg. no.- dha-08051
saving a/c no.- 34194673
Janata Bank Limited
(local office)
1 Dilkusha c/a,
Dhaka-1000
Bangladesh
Office address

Dr. S. M. Jahangir Alam
Afa homoeo centre
761/A Khilgao
Road no.- 23
Dhaka-1219
Bangladesh
ph : +880-7219362
+880-01819449960
+880-01718082515
+880-01916038527
E-mail : homoeopathicHelpLine@yahoo.com
Website : http://homoeopathicHelpLine.blogspot.com
Graphic website : http://www.flickr.com/photos/homoeopathic_helpline/

Wednesday, December 1, 2010

Free Pharmacological Treatment for Schizophrenia in Developing Countries –Case for a Public Health Intervention

- Saeed Farooq

Schizophrenia ranks 6th in the league of causes of disability worldwide as measured by Years of Life lived with Disability1. Consequently in many developed countries it has been target of major service initiatives such as early intervention for psychosis2. The treatment of severe mental illness, particularly schizophrenia has not received much attention in developing countries mostly due to focus on high prevalence disorders such as depression. This is unfortunate. These countries have predominantly younger population, an age of high risk for schizophrenia. It has been estimated that about 45% of those suffering from schizophrenia worldwide by the year 2000 were living in the developing world3.

Two important articles in this issue, both from India, highlight the issues we face in the care for this disorder in our countries. While Grover et al in an exhaustive review on the cost of treatment for schizophrenia show that schizophrenia results in high cost for the health systems, Prathap in his insightful guest editorial highlights an often-neglected issue of putting the evidence in proper context. These articles should help us to think innovative strategies to provide care for those suffering from this chronic disorder.

The care for schizophrenia in developing countries is characterized by the following:

• Treatment limited mostly to the acute episodes.

• Lack of continuity of care.

• Lack of legislation or its implementation where it exists for the care of those who refuse treatment.

• The sole responsibility of the family to provide the care due to almost total absence of formal social, psychological or rehabilitation services.

Most individuals are, therefore left to cope with this devastating illness on their own4. A great majority of patients are simply not able to afford even the basic treatment which results in high untreated prevalence of schizophrenia in the form of undetected as well as inadequately and partially treated cases5. While the prognosis of schizophrenia in developing countries has generally been found to be better than that in developed countries, the great burden of untreated cases does put a huge burden on the families of the sufferers. Besides, this untreated prevalence results in enormous public health consequences which are now well documented in context of literature on duration of untreated psychosis These include increased co-morbid substance abuse, suicide, increased treatment resistance and perhaps a steep decline in treatment response, impairment in cognitive and neuropsychological functions, offending behavior, vocational failure and overall poor outcome6.

This pattern of care and its consequences are not much different from the care of other chronic diseases in developing countries. The present situation of care for chronic disorders such as Diabetes Mellitus in developing counties has been succinctly described by the WHO as RADAR syndrome7. The RADAR syndrome is characterized by following: the patient appears in acute episode, is treated, discharged from the care and then disappears from radar screen of caregivers, only to reappear in the case of another relapse. However, there are two important differences which make the care of schizophrenia even worse when compared to other chronic medical conditions. These are:

1. Almost a complete lack of involvement of primary care physicians in the care of those suffering with psychotic disorders. (In contrast to even other psychiatric disorders such as depression in which the general practitioners are now getting increasingly involved, though not optimally).

2. Inability of the caregivers and those who suffer from the disorder to influence policy makers and the health professionals for the allocation of appropriate resources.

While there are major policy initiatives for the care of other chronic disorders even in resource poor countries there is hardly any concern for schizophrenia. This is unfortunate in view of not only the huge burden of disease caused by the disorder but also the fact that the cost effective interventions for schizophrenia are available and can be easily implemented in the community. Out of 20 recommendations for optimal treatment suggested by Schizophrenia Patient Outcome Research Team (PORT), 14 relate to the pharmacological interventions and ECT. The researchers in this project were also asked to rate all the interventions available for schizophrenia in their ease of implementation. Pharmacological interventions were rated highest on the ease for implementation compared to the other non-pharmacological interventions8.

Fortunately, the pharmacological treatment for schizophrenia is not expensive. Grover et al in their review in this issue point out that the monthly cost of treatment in India with chlorpromazine is Rupees 55, an equivalent dose of trifluperazine amounted to Rs. 25/ month, risperidone Rs 60 and clozapine Rs. 225 per month. Based on our own experience with a pilot project in which we are providing free pharmacological treatment in defined catchment area (district Peshawar), the average cost for 6 months treatment with the cheapest available local brands of atypical antipsychotics is Rs.8,640.

The major problem, however, is to ensure the access to the treatment and adherence to it. One of the major reasons for the poor compliance in most resource poor countries including our own is the inability of the patient to afford the treatment although as discussed earlier it is relatively inexpensive.

What can be done to cope with this situation? As mentioned earlier the situation is generally not different from other chronic diseases like Diabetes Mellitus. It would be appropriate to look at the solutions which have been suggested in other chronic conditions. A cursory look at the interventions for these disorders would suggest a sharp contrast with schizophrenia. In almost all of the chronic disorders the emphasis is now on a public health approach to combat the burden of disease caused by non communicable diseases particularly in developing countries. Various public health approaches have been tried and implemented. These range from early detection and aggressive public health campaigns to address the high risk factors, to providing free access to the treatment. In case of schizophrenia we have consistently lagged behind in advocating a public health approach. With the exception of efforts to reduce the stigma for mental disorders in general, the public health interventions have rarely been described in schizophrenia.

There may be genuine reasons for lack of this approach. Schizophrenia is a low prevalence disorder. It is not easy to diagnose or screen with tools which can be applied at the populations’ level. The primary prevention is practically not feasible. The effective interventions which could be applied at the community level were not available till recently. However, I believe the case for secondary prevention has generally been not advocated well at least in developing countries where the treatment gap is very wide mainly due to poor access to the treatment.

It is now time that the mental health professionals in developing countries advocate a public health approach for coping with the disorder. The cornerstone for this strategy should be provision of free pharmacological treatment for those who cannot afford it. In Pakistan many health initiatives are based on improving the access to the treatment for poor patients. For example, the provincial government of North West Frontier Province has established an endowment fund which will help to provide free treatment for Hepatitis for those who cannot afford it. Six months treatment of oral drugs for a single case of Hepatitis C on average would costs Rs.45000. There are similar other initiatives for Diabetes Mellitus, Tuberculosis and many other chronic disorders requiring long term treatment. The drugs costs for the treatment of all these disorders are much higher than that needed for schizophrenia.

Providing pharmacological treatment either free or at subsidize rates to the poor families will only help to meet less than 5% of the total cost these family have to bear. The rest would still be born by the families, not to mention the emotional and social costs they are doomed to pay for the care of their dear ones. It cannot be overemphasized that the family is already subsidizing the treatment of schizophrenia for society and the state at large by providing the social, psychological, residential and occupational support which constitutes the major proportion of the total cost of treatment by the state sponsored institutions in the West. Providing free access to the treatment for those who suffer from schizophrenia needs to be advocated forcefully, not as a charity measure but as a cost effective public health intervention.



REFERENCES

1. Mathers CD, Bernard C, Iburg KM, Inoue M, Fat DM, Shibuya K, et al .Global burden of disease in 2002: data sources, methods and results. Geneva: World Health Organization 2003.

2. Shiers D, Lester H..Early intervention for first episode psychosis needs greater involvement of primary care professionals for its success [editorial]. Br Med J 2004;328:1451-2.

3. Goldberg D, Mubbashar M, Mubbashar S. Development in mental health services – a world view. Int Rev Psychiat 2000; 12: 240-8.

4. World Health Organization. Investing in mental health. Geneva: World Health Organization 2003.

5. Jablensky. Prevalence and incidence of schizophrenia spectrum disorder :implications for prevention. Aust NZ J Psychiat 2000; 34: S26-38.

6. Hambrect M, Hafner H. Substance abuse and the onset of schizophrenia. Biol Psychiat 1996; 40: 1155-63.

7. Lehman AF, Kreyenbuhl J, Buchanan RW, Dickerson FB, Dixon LB, Goldberg R, et al. The schizophrenia Patient Outcomes Research Team (PORT): updated treatment recommendations 2003. Schizophrenia Bull 2004; 30:193-217.

8. WHO. Observatory on health care for chronic conditions. Chronic conditions: current systems of care. [Online]. Available from URl: // http://www.who.int.





Monday, November 22, 2010

Free Treatment of Hepatitis B+ , Bangladesh

Free treatment for Hepatitis-B Positive Orphan Children :


CONTACT ADDRESS:
Liver Foundation of Bangladesh (LFB)
Mr. Zunaid Murshed Paiker
Coordinator (Operations & Program)
150, (2nd Floor) Green Road, Panthapath, ,
Dhaka - 1215, Bangladesh
Voice: + 019 77444 677,  +88 02 9146537 
            + 011 99444677,  + 01732999922

Free Homeo Treatment, Bangladesh






Jannat Homeo Hall
Medical Management centre.
348/5, Mayddha Piryrbagh
Mirpur, Dhaka-1216
Mobile:+8801711466710

মতলবে গরীবদের চিকিৎসা কেন্দ্র 'ইকো'

মতলবে গরীবদের চিকিৎসা কেন্দ্র 'ইকো'

০০ মতলব উত্তর (চাঁদপুর ) সংবাদদাতা

যোগাযোগ প্রতিকূল ও চরাঞ্চল সমৃদ্ধ ৫ লক্ষাধিক জনবসতির গ্রামীণ মতলব উত্তর উপজেলার নির্মিত গরীবদের চিকিৎসাকেন্দ্র 'ইকো' স্বাস্থ্যসেবায় মাইলফলক। ঢাকায় বাতজ্বর ইনস্টিটিউটের সহকারী অধ্যাপক মতলব উত্তর উপজেলার এখলাছপুরে নিজ বাড়ি সংলগ্ন ১১২০ বর্গফুট জমির উপর নির্মিত (ইকো) এখলাছপুর সেন্টার অব হেলথ-এর দ্বিতল ভবনটি উপজেলার গরীব মানুষের কাছেই বেশি জনপ্রিয়।

জানা যায়, এই স্বাস্থ্যকেন্দ্র নির্মাণে ডা. মোস্তফা জামানের বন্ধু জাপানী নাগরিক মিসাও ইয়ানো সক্রিয় ভূমিকা পালন করেন এবং এ কাজে সহযোগিতা করেছেন। ইকো'তে বিশেষ করে শিশুদের বাতজ্বর,হূদরোগ এবং মা ও শিশুদের বিশেষজ্ঞ ডাক্তারের তত্ত্বাবধানে চিকিৎসা দেয়া হয়। এখানে ঢাকা বাতজ্বর ইনস্টিটিউটের সহকারী অধ্যাপক ডা: মোস্তফা জামান, ঢাকা হূদরোগ ইনস্টিাটিউটের প্যাথলজি বিশেষজ্ঞ ডা: জসিম উদ্দিন ও ডঃ মামুনুর রশিদের মতো উঁচু মানের চিকিৎসকরা গ্রামাঞ্চলের দরিদ্র রোগীদের মাত্র ৪০ টাকার নামমাত্র ফি নিয়ে চিকিৎসা সেবা দিচ্ছেন। এ ব্যাপারে স্থানীয় সিরাজুল ইসলাম রাঢ়ী (৬০) বলেন, চিকিৎসাসেবা থেকে বঞ্চিত গ্রামীণ এই উপজেলার গরীব মানুষের হাতের কাছে আধুনিক চিকিৎসা পেঁৗছে দেয়া ইকো'র এই স্বাস্থ্যসেবা সত্যিই মাইলফলক।

এখানে নিয়মিত প্যাথলজিক্যাল সেবার পাশাপাশি মাসের প্রথম ও শেষ শুক্রবার সারাদিন বিশেষজ্ঞ ডাক্তারের মাধ্যমে চিকিৎসাসেবা দেয়া হয়ে থাকে। রোগীদের দর্ীঘ লাইনে বসে থাকা লুধুয়া অঞ্চলের ছিদ্দিকুর রহমান (৭২) এর সাথে কথা হলে তিনি বলেন, ঢাহা যাওনের ক্ষেমতা আমগো নাই, এই ডাকতার খানাডা না থাকলেতো বাবা আমাগো গরীবগো যে কোন উপায় ছিল না।

ইকোর প্রতিষ্ঠাতা ডা: মোস্তফা জামান বলেন, চিকিৎসাসেবায় আমার উপজেলার দরিদ্র জনগোষ্ঠীর জন্য আমি কিছু করতে পারছি সেজন্য তৃপ্ত। 
Source: Daily Ittefaq,

Sunday, November 21, 2010

Free treatment for poor cleft lip patients, Bangladesh

Dhaka Community Hospital in collaboration with MERCY Malaysia launched a plastic surgery programme of cleft lip and palate reconstruction from October 8 to 15 of 2010, says a press release.
The operation is free of cost and only for 60 poor patients registered by the hospital from different areas of Bangladesh through its rural health centres.
A 12-member voluntary medical team of MERCY Malaysia, an internationally renowned organisation, headed by Prof Dr Ahmad Sukari-bin-Halim will work on this purpose.
Patients and their attendants will be provided with food, accommodation and travel cost.
First Secretary of Malaysian High Commission in Bangladesh James Koh inaugurated the programme yesterday.
The programme, held twice every year, started in 2007. 

Dhaka Community Hospital's web Address: http://www.dchtrust.org

Contact Address:

190/1, Baro Moghbazar, Wireless Railgate
Dhaka-1217, Bangladesh
Phone: (+880-2) 9351190-1, 8314887
Fax: (+880-2) 9338706
E-mail: dch@bangla.net 



Source: The Daily Star, Sunday, October 10, 2010

For more information for free or low cost treatment, please browse this link:  freetreatmentbd.blogspot.com

Gurgaon doctor to offer free cancer treatment, INDIA

GURGAON: Moved by the rising cases of cancer among the poor, who are hampered by both lack of awareness and funds, a doctor in this industrial town, a suburb of Delhi, Saturday set up a non-governmental organisation (NGO) to offer free diagnosis and treatment.
Named New India Cancer Charity Initiative (NICCI), the NGO is the brainchild of Bhawna Sirohi, head oncologist at the Artemis Health Institute.
"There is such a big lacuna when it comes to awareness about cancer...and it's not just among the illiterate people but also among the educated class," she said.
Sirohi said cancer awareness would be one of the key aims of her NGO to make early diognosis of the disease possible.
"So many times, women come to me in advanced stages of breast cancer simply because they didn't think that a lump on their breast was a reason enough to see the doctor. Unless there is a pain or bleeding, they will keep putting it off," she said.
According to Sirohi, India has 80,000-100,000 new cases of breast cancer every year. Globally, a woman is diagnosed with breast cancer every three minutes.
"I have been giving lectures to spread awareness on cancer to local resident welfare associations, but in order to do more, I decided to start this NGO. At the start, we will go to Meerut for awareness campaigns," Sirohi told IANS.
"We have tied up with the local medical college there and will start a free screening, diagnosis and treatment centre. My focus will be on head, neck, breast and cervical cancer," she added.
Cancer treatment is an expensive affair, with diagnosis and treatment costing upwards of Rs.5 lakh. Chemotherapy alone costs upwards of Rs.1 lakh.
Talking about funding, Sirohi said her friends and family will be the initial donors, and that she expects corporates to pitch in as well.
"I am also inaugurating a painting exhibition today, and its proceeds will go to the NGO," she said.

Source: Times of India

Free Treatment and Medicine By Samco Bangladesh Society

Samco Bangladesh Society

SBS is established in the year 2000. Always dedicated organization for needy people, in general to render services to humanity and to promote livelihood, poverty, good health, education & prosperity and to assist other associations of similar objectives. SBS's web Address: http://samcobd.org

MAILING ADDRESS:

155/2, (Ground Floor) east senpara, kafrul.
Mirpur-10, Dhaka-1216

Cell No

+88 01711-734858
+88 01915-200656
+88 01711-393507

E-MAIL

evan@samcobd.org, samcobangladesh@yahoo.com ,

Saturday, November 20, 2010

Free Healthcare Clinics in Detroit, Michigan, USA

- Maggie OLeary, Yahoo! Contributor Network

If you are in Detroit, and are in need of medical care, but can't afford necessary services, don't despair; there are places you can go to get help, and they won't charge you a thing. I have listed a few of these free clinics to help you get the care that you need.
The first is the Joy-Southfield Health and Education Center, located at 18917 Joy Road in Detroit. Initial appointments are on a walk-in basis only. Appointments will only be scheduled for subsequent visits. However, Gynecology and Pediatric services ARE availably by appointment. Joy-Southfield offers preventative health screening, physical exams, vaccinations, laboratory services, diagnosis and referrals, and health education. They can be reached by phone at 313-581-7773.

St. Frances Cabrini Clinic, located at 1050 Porter Street, in Detroit. Cabrini Clinic offers primary medical care, assistance with prescriptions, laboratory services, basic home health care supplies, health education and counseling services, and referrals. Cabrini Clinic offers an open Medical Clinic on Tuesdays at 5:00 p.m. and Thursdays at 1:00 p.m. and 6:00 p.m. Registration for the clinic begins one hour before the clinic opens, and only the first twenty-five patients to register will be seen. Mental Health Counseling is held each Wednesday at 3:00 p.m., and is available by appointment only. For more information, you may call 313-865-8446.

St. Vincent DePaul Health Center at the Immaculate Heart of Mary Parish, located at 16000 Pembroke, in Detroit, provides all types of adult health services, including treatment of common medical conditions. Physicians are available on most Monday and Thursday afternoons. St. Vincent de Paul does NOT offer emergency or urgent care, immunizations, pregnancy care, care for acute heart problems, mental health care, or care for infants and children . Walk-in hours are Thursdays from 3:30 p.m. to 7:00 p.m. For more details, or to make an appointment, please call 313-837-5078.

Friday, November 19, 2010

Hospital bills: how to reduce those bills

Hospital stays can be extremely expensive. It would seem that all the consumer could do would be to just endure the cost. There are, however, some strategies to make the cost of a hospital stay as expensive as possible.

(1) Consult the physician about the necessity for having the procedure done in a hospital. Also, could it be done in his office or on an outpatient basis? How long will the hospital stay be? Can it be shortened?

(2) If the care needed is the non-emergency type, compare prices at various hospitals. Hospital room rates can vary significantly. Also inquire about the availability of a non-private room, which would cost considerably less daily.
(3) Find out what fees the doctor will be charging in addition to those for the medical procedure. Some physicians routinely add charges for admission and release.

(4) Never check into a hospital on a weekend or a holiday. Major medical procedures will probably not be performed until the next business day but you will still be charged for a room for the days that could have been spent at home.

(5) If there are no diet restrictions, consider bringing food from home and bypass the charge for hospital meals.
(6) When entering a hospital for childbirth, find out how soon you may be released. Some hospitals release mothers after as little as 24 hours. Also, find out if hospital policy allows the baby to "room in" (stay in the same room) with the mother, cutting hospital nursery fees. Avoid Caesarian-Sections, if possible. They are risky, expensive and not always necessary. Consult your physician about this. If no complications are foreseen, consider using a nurse-practitioner or midwife for birthing at home or at a birthing facility.

(7) If terminally ill, make sure that a living will has been filed with hospital personnel so that they will know the limits you wish them to use in your treatment.

(8) Ask your physician if it is possible to furnish your own medication, whether it be a prescription or just aspirin. You may be able to get in-hospital medication free or at a reduced cost through your insurance. At any rate, the cost will be cheaper than if purchased through the hospital. Hospital costs for medications are notoriously high.

(9) Know all doctors who will be treating you and refuse treatment if a doctor enters your room that you are not familiar with until you are sure that he should be treating you.

(10) Refuse routine tests that the hospital might require before admission if they do not relate to your condition or surgery. Hospitals routinely perform a series of routine tests which may considerably raise the bill but are not necessary for diagnosis or treatment.

(11) Ask the hospital for a daily breakdown of charges. They may be reluctant but are perfectly capable of doing so.

(12) After receiving the bill, make sure that there are clear amounts and details showing:

---kind of room charges (private, semi-private?)

---number of days charged (if leaving before checkout time is an extra day billed?)

---all tests and procedures received

---medical equipment used (charges for equipment that was not taken home?)

---charges for blood (any blood donations made to offset cost?)

---doctors visits (number of visits daily for each doctor)

---for mothers, any bills for extra nursery care if child not kept in room

---extra treatment by any specialized personnel-therapists, etc.

Web4Health

The aim of Web4Health is to give good and useful free medical advice, help and self help in the areas of mental health, psychology, personality disorders, relationships, stress, anxiety, depression, emotional abuse, substance abuse, sexual abuse, types of mental illness, etc.
For Details Information Please browse this website:  http://web4health.info

Thursday, November 18, 2010

Getting free medical treatment in Spain

If you are a UK or EU resident then a European Health Insurance Card (EHIC) will entitle visitors and tourists of European Economic Area (EEA) member countries (and Switzerland) to free or reduced-cost medical care that becomes necessary while in Spain due to illness or accident.  The EHIC gives the business traveller or tourist access to state-provided medical treatment on the same basis as an 'insured' person living in Spain.

However, the EHIC won't cover you for most types of non-urgent treatment for ongoing conditions, maternity care or vaccinations so you should still take out some private medical and travel insurance because medical repatriation, on-going medical treatment and treatment of a non-urgent nature will not be covered.  If you still have your old form (E111) you need to upgrade to the EHIC - make sure you do this several weeks before your trip. 

The quickest way is to apply online for the EHIC  or pick up an application pack from the Post Office or telephone 0845 606 2030.  The EHIC is normally valid for three to five years and each member of the family needs their own card.

It is vital that you take out travel insurance when taking any trip abroad in addition to having an EHIC, regardless of your trip's duration, and not least if you are planning on taking part in some high risk activities like skiing.

Monday, November 15, 2010

KSVA provides free treatment to 6000 Hepatitis patients, PAKISTAN

KARACHI, Chairperson Kolachi Social Viable Association (KSVA) Kiran Jamote has said a large number of people suffering from Hepatitis in Ibrahim Hyderi, Bin Qasim Town and its adjoining areas are being vaccinated by the teams of KSVA.

In a statement issued on Saturday, she said KSVA with the assistance of the Sindh government is vaccinating scores of Hepatitis patients in these area free of cost. Kiran said the 3rd phase of vaccination has been successfully completed. KSVA Chairperson said in these areas, 1200 patients were tested, out of which 700 were detected with Hepatitis C and 13 with Hepatitis B. She informed that 6000 patients including men, women and children have been vaccinated by KSVA so far. She claimed that a large number of patients are suffering from Hepatitis in the above mentioned areas but unfortunately there is no proper facility to diagnose the patients of these areas. Kiran Jamote said Prime Minister Syed Yousuf Raza Gilani has appreciated the efforts of KSVA for providing treatment to the Hepatitis patients.


Tuesday, November 9, 2010

Bait-ul-Sukoon provides free treatment to 7448 cancer patients, Pakistan

KARACHI, Bait-ul-Sukoon hospital treats cancer patients irrespective of class stratification; the hospital caters for the medical needs of the people from every section of society besides it spreads awareness about preventive measures to avoid disease. Since its inception 7448 patients have received palliative as well curative treatment absolutely free of cost.

The hospital bears the complete treatment, boarding and lodging costs to facilitate the patients, this was stated by Dr. Jawaid Mallick, Consultant Oncologist, Bait Ul Sukoon Cancer treatment Hospital in the progress report for year 2009-10. Dr. Jawaid Mallick said that cancer patients and their families undergo a traumatic period of their lives, particularly when the only earning member of the family is afflicted or a mother with young children is diagnosed to be suffering from cancer. All patients are pathologically tested. Some undergo radiology and ultrasound diagnostic. Over 5214 patients received chemotherapy and more than 1,441 underwent radiotherapy. He said that admission policy at Bait-ul-Sukoon is purely on need basis. A deserving patient is treated without any bias; no community is given any preference over the other.

Renowned physician, psychologists, gastroenterologist and orthopedic and general surgeons form a team to help the patients fight their cancers with strength and dignity. The budget forecast for fiscal year 2010-11 is Rs.135 million. An appeal was made to philanthropists and general public to come forward and join hands in this noble cause by donating generously to help the deserving receive life saving treatment and lead their last years with less pain. The cost of treatment per patient is about Rs. 500,000 to 1,000,000. In 2009 Bait-ul-Sukoon Cancer Hospital and Hospice moved to its own purpose-built premises with 45 beds for in-patients and diagnostic facilities of mammography, ultrasound radiography, pathological laboratory and in house pharmacy offering a complete range of cancer treatment drugs. Awareness towards prevention of the disease is also imparted. Built on a 1,100 square yards plot in Block 3, K.C.H.S. Union Karachi near the Hill Park, the hospital is divided over three floors with a total built-up area of 23000 square ft.

Contact Address:

Monday, November 1, 2010

Hrudaya to do free heart surgeries for CHD affected poor children, INDIA

India Adds 2,00,000 Congenital Heart Disease Cases Each Year: Dr. Gopichand.

BY A CORRESPONDENT

5 August, 2005: Every year nearly 2 lakh children are born in India with congenital heart disease (CHD) adding to the existing millions suffering from the disease. Of these only 6 to 8 percent of them receive medical treatment. The rest either don’t get timely treatment or their parents simply cannot afford the cost of surgery and treatment, which is true in a majority of cases. Shockingly, in India each year about 121,000 cases of adult CHD cases reach the age of 15 years due to lack of health awareness, poverty and inadequate healthcare facilities. This startling revelation was given by Dr. Gopichand Mannam, the Managing Trustee of Hrudaya Foundation, a charitable trust that does free treatment for underprivileged children afflicted by congenital heart disease.

Dr. Gopichand reiterated the need for greater focus on this ever increasing and enormous disease burden and said, “Congenital heart disease is a growing and a neglected problem in India. Due to lack of facilities, money or awareness, CHD patients in India often live and die untreated. This is extremely ironical considering that all forms of CHD are completely treatable by surgery and medication, after which a child can look forward to a normal life. We need the community action to rid our country of the curse of Congenital Heart Disease.”

Dr. Nagarjuna Ponugoti, Managing Trustee of the US based ‘Cure A Little Heart Foundation’, the organization which helped Hrudaya’s fund mobilization in the United States, added, “Children are the future, and we don’t see what we do as charity. It is a necessity. If we don’t protect the children today, mankind will suffer tomorrow. The important thing is to act - and act now!”

Recently, Dr. Gopichand mobilized US $ 2,00,000, with promise for another $100,000 by the end of this year, from NRIs across the world to aid his treatment of CHD. Elaborating on the initiative he said, “Hrudaya Foundation, in collaboration with the US based Cure a Little Heart Foundation organized a charity dinner to fund free heart surgeries in India. To our delight, we mobilized the expected amount, which will go towards saving the lives of 200 to 250 children suffering from Congenital Heart Disease. This is real community participation and we can get rid of the disease only if socially conscious individuals and communities come together in this endeavour.” Support to the cause can come in various ways, and a case to point is the contribution of Pragati Printers, the leading printing house in the country, which designed & printed of the brochures for the Hrudaya’s recent fund mobilization drive.

Hrudaya regularly conducts free CHD screening camps and plans to take the screening camps to every part of India. Further, the charitable trust sponsors free surgeries for underprivileged children afflicted with the disease and bears all costs of surgery. In the last one year Dr. Gopichand has successfully conducted more than 400 free operations on poor children afflicted with CHD.

Hrudaya Foundation, a non-profit organization, has been established primarily to raise funds that will be used to provide treatment to poor children affected with congenital heart diseases. Hrudaya also strives to create awareness about congenital and acquired heart diseases among general masses and doctors. Leading industrialists, corporate heads, and doctors are its patrons. To know more on Hrudaya and its activities log on to www.hrudaya.org

Free treatment for breast cancer patients likely

Staff Report

ISLAMABAD: Capital Development Authority (CDA) is contemplating free medical treatment for breast cancer patients at the Capital Hospital, as the CDA chairman has directed the quarters concerned to mull over this matter as how to materialise it.

The speakers informed the audience at a symposium on Breast Cancer held at the Capital Hospital on Saturday that on the direction of CDA Chairman Imtiaz Inayat Elahi more than 200 breast cancer patients had been treated at the hospital’s Breast Clinic.

The experts were of the opinion that the deadly disease could be treated if it were diagnosed in early stage and with the best preventive measures.

They deplored the lethargic attitude of the authorities towards the health sector and demanded that the government give it priority in the budget allocation.

Renowned cancer specialists shed light on causes and prevention of breast cancer. At least 200 cases were discussed, which were operated upon at the Capital Hospital. The cancer specialists exchanged views on effective measures to prevent cancer.

Eminent Oncologist Dr Naeem Taj, Dr Tauqeer Ahmed and Dr Israr discussed different aspects of breast cancer. The Capital Hospital has established Breast Clinic, which is functioning in Department of General Surgery.

They said patients of breast cancer and other related diseases will be detected early and level of awareness about the disease could be improved through precautionary measures.

The CDA chairman has directed Capital Hospital’s Executive Director (ED) Hamid Zeb Khan to take measures for provision of free treatment to the patients of breast cancer at the clinic. The ED said he had assigned the task of cancer treatment to Dr Touqeer Ahmed, Head of the Department of General Surgery, who will supervise the clinic along with Dr Naeem Taj.

(DAILY TIMES, Sunday, June 13, 2010)

Sunday, September 5, 2010

শ্রীমঙ্গলে হোমিওপ্যাথিক দাতব্য চিকিৎসালয় উদ্বোধন

শ্রীমঙ্গলে হোমিওপ্যাথিক দাতব্য চিকিৎসালয় উদ্বোধন
শ্রীমঙ্গল প্রতিনিধি, ২২ আগস্ট ২০১০
শনিবার শ্রীমঙ্গলে হোমিওপ্যাথিক দাতব্য চিকিৎসালয়ের উদ্বোধন করা হয়েছে। শহরের কোর্ট রোডের কার্যালয়ে এর উদ্বোধন করেন বাংলাদেশ হোমিওপ্যাথিক পরিষদের কেন্দ্রীয় কমিটির যুগ্ম সাংগঠনিক সম্পাদক প্রভাষক ডা. ছাদিক আহম্মদ। ডা. রবীন্দ্র কুমার চক্রবর্তীর সভাপতিত্বে উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখেন একুশে টেলিভিশন মৌলভীবাজার প্রতিনিধি বিকুল চক্রবর্তী, ডা. বিরেন্দ্র চন্দ্র দে, ডা. সুব্রত বীর ভুলু, ডা. আলাউল রাজী, শাহ আবদুল আজিজ প্রমুখ। দাতব্য চিকিৎসালয়ে প্রতিদিন সকাল ৯টা থেকে বিকেল ৫টা পর্যন্ত দু'জন চিকিৎসক রোগীদের বিনামূল্যে চিকিৎসাসেবা প্রদান করবেন এবং জটিল রোগের জন্য ৫ সদস্যের চিকিৎসক দলের একটি বোর্ড গঠন করা হয়েছে।
Source: Daily Samakal,

Wednesday, September 1, 2010

কটি দাতব্য চিকিৎসালয়ের জায়গা দখল করে মার্কেট নির্মাণ করলেন সংসদ উপনেতা সৈয়দা সাজেদা চৌধুরীর ব্যক্তিগত কর্মকর্তা

ফরিদপুরের নগরকান্দার তালমা বাজারে কোটি টাকা মূল্যের শতবর্ষের পুরনো একটি দাতব্য চিকিৎসালয়ের জায়গা দখল করে মার্কেট নির্মাণ করলেন সংসদ উপনেতা সৈয়দা সাজেদা চৌধুরীর ব্যক্তিগত কর্মকর্তা জামাল হোসেন এবং তার সহযোগীরা।

অভিযোগ রয়েছে, প্রায় কোটি টাকা মূল্যের ওই জায়গাটি দখলে নেওয়া হয়েছে বেআইনিভাবে প্রশাসনের ওপর প্রভাব খাটিয়ে।

জানা যায়, ফরিদপুরের নগরকান্দা উপজেলার তালমা বাজারের ওই জায়গাটি গত একশ বছর ধরে ব্যবহৃত হয়েছে চিকিৎসা সেবার কাজে। ওই এলাকার সাধারণ মানুষের চিকিৎসা সেবা দানের জন্য একটি দাতব্য চিকিৎসালয় প্রতিষ্ঠা করেন মহারাজ প্রদ্যুত কুমার। দাতব্য চিকিৎসালয়ের জন্য তালমা বাজারে মোট ৯ শতাংশ জায়গা দান করা হয়। সে সময় থেকে এখনো চিকিৎসাদানের ওই কেন্দ্রটি চালু আছে। জানা যায়, দানপত্রে দাতার নাম-ঠিকানা রয়েছে স্যার যতীন্দ্রনাথ ঠাকুরের পক্ষে প্রদ্যুত কুমার ঠাকুর, পাথুরিয়াঘাটা, কলকাতা। স্থানীয় ভূমি অফিস সূত্রে জানা যায়, তালমা বাজার মৌজার ১৪৫নং খতিয়ানের ৬২৯নং দাগের মোট ৯ শতাংশ জায়গা আরএস রেকর্ডে রেকর্ড রয়েছে দাতব্য চিকিৎসালয়ের নামে। এসএ রেকর্ডে ভূমি বিভাগের একশ্রেণীর কর্মকর্তার কারণে ওই জায়গাকে কোনো খতিয়ানে না দেখিয়ে ছুট দাগ হিসেবে দেখানো হয়। কিন্তু জমি থাকে দাতব্য চিকিৎসালয়ের নিয়ন্ত্রণে । বর্তমান সরকার ক্ষমতায় আসার পর সংসদ উপনেতার ব্যক্তিগত কর্মকর্তা জামাল হোসেন ক্ষমতার প্রভাব খাটিয়ে তহশিলদারকে দিয়ে একটি মিথ্যা প্রতিবেদন দাখিল করে জমির শ্রেণী পরিবর্তনের প্রতিবেদন দাখিল করান। জানা যায়, এ বিষয়টি কৌশলে জেলা প্রশাসককে এড়িয়ে গত ৪ মার্চ ২০০৯ ফরিদপুরের অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক জমির শ্রেণী পরিবর্তনের আদেশ দেন। পরবর্তী সময়ে ওই ৯ শতাংশ জমি থেকে ৮ শতাংশ জমি লিজের নামে দখলে নেন সংসদ উপনেতা সৈয়দা সাজেদা চৌধুরীর ব্যক্তিগত কর্মকর্তা জামাল হোসেন, তার বোন ও তার সহযোগীরা । জানা যায়, বর্তমানে তারা (দখলদার) সেখানে একটি মার্কেট নির্মাণ করেছেন। অভিযোগ রয়েছে, ওই দাতব্য চিকিৎসালয়ের পার্শ্ববর্তী সংখ্যালঘুদের মন্দিরের একটি জায়গা দখলে নিয়েছে জামালের ভগি্নপতি নাহিদ। তালমা বাজার বণিক সমিতির সভাপতি শাহজাহান মাতুব্বর এ প্রসঙ্গে বলেন, একশ বছর ধরে জায়গাটি দাতব্য চিকিৎসালয় হিসেবে ব্যবহার হয়ে আসছে। এর আগেও বেশ ক'জন ভূমিদস্যু জায়গাটি দখলে নেওয়ার চেষ্টা করেছে পারেনি, কিন্তু এবার আমরা ঠেকাতে পারিনি কারণ নগরকান্দার ইউএনও (তৎকালীন) আমাকে ডেকে নিয়ে অশ্রাব্য ভাষায় গালিগালাজ করেন । তালমা ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান ফিরোজ খান বলেন, আমরা বাধা দিয়েছিলাম কিন্তু আমাদের বাধা টিকেনি। সে সময়ের ইউএনও বলেছেন, আমি লিজ দিতে বাধ্য, আপনারা কেউ বাধা দিয়ে ঝামেলা করবেন না। তিনি বলেন, প্রায় একশ বছরের পুরনো দাতব্য চিকিৎসালয়ের জায়গাটিতে এখন মার্কেট, বিষয়টি খুবই বেদনার, এর চেয়ে আর বেশি কিছু আমি বলতে পারব না। এ ব্যাপারে সংসদ উপনেতা সৈয়দা সাজেদা চৌধুরীর ব্যক্তিগত কর্মকর্তা জামাল হোসেন বলেন, দাতব্য চিকিৎসালয়টি তার জায়গাতেই আছে, এটাকে সরকার পরিত্যক্ত ঘোষণা করেছে। সে কারণে সরকার ওই জায়গাটি আমাদের লিজ দিয়েছে। ফরিদপুরের জেলা প্রশাসক হেলালউদ্দিন আহম্মেদ বলেন, ঘটনাটি আমার এখানে যোগদানের আগে বলে আমি কোনো মন্তব্য করছি না, তবে কোনো অভিযোগ এলে আমি তদন্ত করে ব্যবস্থা নেব।
Source:
০১ জুন ২০১০,

Friday, May 14, 2010

মোবাইল ফোনে স্বাস্থ্য সেবা

মোবাইল ফোনে স্বাস্থ্য সেবা

- প্রাপ্তী ইসলাম, www.somewhereinblog.net

আসুন প্রথমেই দৃষ্টি দেয়া যাক আমাদের দেশের মোবাইল অপারেটর কোম্পানী গুলোর আকর্ষনীয় কিছু সেবার প্রতি । অসুখ বিসুখে নির্দ্বিধায় যে কোন স্বাস্থ্য পরামর্শের জন্য মোবাইল ফোনের মাধ্যমেই প্রাথমিক স্বাস্থ্য সেবা পাওয়া যাবে । শারিরীক অসুস্থ্যতায় ডাক্তারী পরামর্শ, চিকি‌‌তসক এবং স্বাস্থ্য কেন্দ্রের ফোন নম্বর বা ঠিকানা, ্ওষধ সম্পর্কিত জরুরী তথ্য, মেডিকেল রিপোর্ট সম্বন্ধীয় তথ্য নিয়ে পরামর্শ, জরুরী প্রয়োজনে পরামর্শ, এ্যাম্বুলেন্স সার্ভিস সহ নানা সেবা দিন রাতের যে কোন সময় এখন জেনে নিতে পারবেন আপনার মোবাইল ফোন থেকেই । অর্থ্যাত স্বাস্থ্য সেবা আপনার পকেটেই কলচার্জ প্রথম ৩ মিনিট ১৫ টাকা, পরবর্তী প্রতি মিনিট ৫ টাকা, ভ্যাট প্রযোজ্য । মোবাইল ফোনে স্বাস্থ্য সেবার জন্য গ্রামীণ ফোন ও বাংলা লিংক গ্রাহকেরা ডায়াল করুন ৭৮৯ নম্বরে । এছাড়া ১০৬০০ নম্বরে কল করে জাপান বাংলাদেশ ফ্রেন্ডশীপ মেডিক্যাল সার্ভিস লিঃ এর স্বাস্থ্য সেবা যে কোন মোবাইল ফোনের গ্রাহক নিতে পারেন ।
ব্লাড ব্যাংকের তথ্য
রক্তের গ্রুপ আপনার যাই হোক না কেন, প্রয়োজনের সময় রক্ত প্রাপ্তি অথবা দান সম্পর্কিত যে কোন তথ্য থেকে কখনোই দুরে নন আপনি । গ্রুপের রক্তের প্রয়োজন হলে আপনার বাংলা লিংক মোবাইল থেকে ডায়াল করুন ৮০৮০ নম্বরে, আর জেনে নিন নিকটস্থ রক্ত দান কেন্দ্র, হাসপাতাল অথবা রক্তদাতাদের সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য । কলচার্জ প্রথম ৩ মিনিট ১৫ টাকা, পরবর্তী প্রতি মিনিট ৫ টাকা । ভ্যাট প্রযোজ্য ।