মতলবে গরীবদের চিকিৎসা কেন্দ্র 'ইকো'
০০ মতলব উত্তর (চাঁদপুর ) সংবাদদাতা
যোগাযোগ প্রতিকূল ও চরাঞ্চল সমৃদ্ধ ৫ লক্ষাধিক জনবসতির গ্রামীণ মতলব উত্তর উপজেলার নির্মিত গরীবদের চিকিৎসাকেন্দ্র 'ইকো' স্বাস্থ্যসেবায় মাইলফলক। ঢাকায় বাতজ্বর ইনস্টিটিউটের সহকারী অধ্যাপক মতলব উত্তর উপজেলার এখলাছপুরে নিজ বাড়ি সংলগ্ন ১১২০ বর্গফুট জমির উপর নির্মিত (ইকো) এখলাছপুর সেন্টার অব হেলথ-এর দ্বিতল ভবনটি উপজেলার গরীব মানুষের কাছেই বেশি জনপ্রিয়।
জানা যায়, এই স্বাস্থ্যকেন্দ্র নির্মাণে ডা. মোস্তফা জামানের বন্ধু জাপানী নাগরিক মিসাও ইয়ানো সক্রিয় ভূমিকা পালন করেন এবং এ কাজে সহযোগিতা করেছেন। ইকো'তে বিশেষ করে শিশুদের বাতজ্বর,হূদরোগ এবং মা ও শিশুদের বিশেষজ্ঞ ডাক্তারের তত্ত্বাবধানে চিকিৎসা দেয়া হয়। এখানে ঢাকা বাতজ্বর ইনস্টিটিউটের সহকারী অধ্যাপক ডা: মোস্তফা জামান, ঢাকা হূদরোগ ইনস্টিাটিউটের প্যাথলজি বিশেষজ্ঞ ডা: জসিম উদ্দিন ও ডঃ মামুনুর রশিদের মতো উঁচু মানের চিকিৎসকরা গ্রামাঞ্চলের দরিদ্র রোগীদের মাত্র ৪০ টাকার নামমাত্র ফি নিয়ে চিকিৎসা সেবা দিচ্ছেন। এ ব্যাপারে স্থানীয় সিরাজুল ইসলাম রাঢ়ী (৬০) বলেন, চিকিৎসাসেবা থেকে বঞ্চিত গ্রামীণ এই উপজেলার গরীব মানুষের হাতের কাছে আধুনিক চিকিৎসা পেঁৗছে দেয়া ইকো'র এই স্বাস্থ্যসেবা সত্যিই মাইলফলক।
এখানে নিয়মিত প্যাথলজিক্যাল সেবার পাশাপাশি মাসের প্রথম ও শেষ শুক্রবার সারাদিন বিশেষজ্ঞ ডাক্তারের মাধ্যমে চিকিৎসাসেবা দেয়া হয়ে থাকে। রোগীদের দর্ীঘ লাইনে বসে থাকা লুধুয়া অঞ্চলের ছিদ্দিকুর রহমান (৭২) এর সাথে কথা হলে তিনি বলেন, ঢাহা যাওনের ক্ষেমতা আমগো নাই, এই ডাকতার খানাডা না থাকলেতো বাবা আমাগো গরীবগো যে কোন উপায় ছিল না।
ইকোর প্রতিষ্ঠাতা ডা: মোস্তফা জামান বলেন, চিকিৎসাসেবায় আমার উপজেলার দরিদ্র জনগোষ্ঠীর জন্য আমি কিছু করতে পারছি সেজন্য তৃপ্ত।
জানা যায়, এই স্বাস্থ্যকেন্দ্র নির্মাণে ডা. মোস্তফা জামানের বন্ধু জাপানী নাগরিক মিসাও ইয়ানো সক্রিয় ভূমিকা পালন করেন এবং এ কাজে সহযোগিতা করেছেন। ইকো'তে বিশেষ করে শিশুদের বাতজ্বর,হূদরোগ এবং মা ও শিশুদের বিশেষজ্ঞ ডাক্তারের তত্ত্বাবধানে চিকিৎসা দেয়া হয়। এখানে ঢাকা বাতজ্বর ইনস্টিটিউটের সহকারী অধ্যাপক ডা: মোস্তফা জামান, ঢাকা হূদরোগ ইনস্টিাটিউটের প্যাথলজি বিশেষজ্ঞ ডা: জসিম উদ্দিন ও ডঃ মামুনুর রশিদের মতো উঁচু মানের চিকিৎসকরা গ্রামাঞ্চলের দরিদ্র রোগীদের মাত্র ৪০ টাকার নামমাত্র ফি নিয়ে চিকিৎসা সেবা দিচ্ছেন। এ ব্যাপারে স্থানীয় সিরাজুল ইসলাম রাঢ়ী (৬০) বলেন, চিকিৎসাসেবা থেকে বঞ্চিত গ্রামীণ এই উপজেলার গরীব মানুষের হাতের কাছে আধুনিক চিকিৎসা পেঁৗছে দেয়া ইকো'র এই স্বাস্থ্যসেবা সত্যিই মাইলফলক।
এখানে নিয়মিত প্যাথলজিক্যাল সেবার পাশাপাশি মাসের প্রথম ও শেষ শুক্রবার সারাদিন বিশেষজ্ঞ ডাক্তারের মাধ্যমে চিকিৎসাসেবা দেয়া হয়ে থাকে। রোগীদের দর্ীঘ লাইনে বসে থাকা লুধুয়া অঞ্চলের ছিদ্দিকুর রহমান (৭২) এর সাথে কথা হলে তিনি বলেন, ঢাহা যাওনের ক্ষেমতা আমগো নাই, এই ডাকতার খানাডা না থাকলেতো বাবা আমাগো গরীবগো যে কোন উপায় ছিল না।
ইকোর প্রতিষ্ঠাতা ডা: মোস্তফা জামান বলেন, চিকিৎসাসেবায় আমার উপজেলার দরিদ্র জনগোষ্ঠীর জন্য আমি কিছু করতে পারছি সেজন্য তৃপ্ত।
Source: Daily Ittefaq,
No comments:
Post a Comment