Tuesday, December 21, 2010

Touching Souls International Giving Free Cataract Surgery and Eye Treatment in Bangladesh as Part of Ongoing Program June 6, 2010

Touching Souls International, an organization dedicated to providing the support, services, and assistance in health, education and safe environment needed by the economically disadvantaged people of Bangladesh, announces that it will begin a three-day eye camp beginning June 6, 2010. The eye camp, part of the organization's Sight Restoration and Blindness Prevention Project, will provide eye treatment to more than 1,000 disadvantaged patients. In addition, 60 patients will receive free cataract surgery with lens implant. The eye camp will be held in Maizkhapon Union Parishad Office, Nilganz, Bangladesh.

The 60 patients selected for free cataract surgery will be taken to Mymensingh Eye Hospital and to receive treatment and lens implant. On the third day of the campaign, all patients will be brought back to Maizkhapon Union Parishad Office. A second eye camp will take place on June 23 at a district location to be determined.

A large number of individuals in Bangladesh are cataract blind, a condition that is curable in most cases. However, for many Bangladeshis, cataract surgery is very expensive. As a result, many who are cataract blind may remain blind throughout their lives. Since Touching Souls International began its eye sight and blindness prevention project in 2005, the organization has performed 445 cataract surgeries with lens implant free of charge for the poor people of Kishoreganj District of Bangladesh. In addition, more than 7,600 patients have received eye screening and treatment as part of the program. From this year Touching Souls International will provide their eye camp in different districts of Bangladesh.

Touching Souls International is also planning to hold a cleft-lip camp in Kuliarchar, Bangladesh. The organization is currently seeking 20 cleft-lip patients for treatment during this camp.

Cleft-lips and cleft-palates are a major problem in Bangladesh and other developing countries. Individuals with a cleft-lip of cleft-palate are unable to eat or speak properly, often resulting in lives of isolation filled with the pain and shame of being deemed socially unacceptable. Touching Souls International helps by providing free reconstructive surgery for children and adults with cleft-lip or cleft-palate. Since 2001, the organization has performed 36 cleft-lip camps, each one providing free cleft-lip surgeries for 15 to 70 disadvantaged patients.

For more than 25 years, friends and family members of the organization have supported many projects in Bangladesh. On top of its eye and cleft-lip/cleft-palate camps, Touching Souls International provides a variety of other services to the people of Bangladesh. The organization's Artificial Limb Project, for example, will provide artificial limbs to 10 patients this year, while its Palliative Care Project continually works to provide funding for palliative care to those who are nearing the end of their lives. Touching Souls International also runs a school of 225 students, provides educational scholarships to those in grades 5 through 12, provides fellowships for water forum journalists, and runs a self-reliant program to help individuals gain back their self reliance and self respect. The organization also runs a home for the homeless program and an arsenic awareness program in different districts of Bangladesh.

"By doing the cataract surgery, we give sight to the cataract blind. By doing cleft-lip surgery we provide the freedom of smile. By providing artificial limbs and a self-reliant program, we provide freedom of work. By running schools and offering scholarships, we provide freedom of education. Through providing water forum journalism and an arsenic awareness program, we provide freedom to have clean water to survive. By providing palliative care, we offer a support system for patients facing life-threatening illness," says Tahmina Sultan, president of Touching Souls International. "Every program offered by Touching Souls International significantly improves the quality of life in Bangladesh."

For more information about Touching Souls International or its Sight Restoration and Blindness Prevention Project taking place on June 6, visit http://www.touchingsoulsintl.org/.

Contact:
Tahmina Sultan
917-388-6641
tahminasultan(at)aol(dot)com

Friday, December 17, 2010

সন্ধানী মানুষের পাশে তারুণ্য

সন্ধানী মানুষের পাশে তারুণ্য

০০ ইকবাল খন্দকার ০০

একজন মুমূষর্ু রোগীর কাছে এক ব্যাগ রক্ত পৃথিবীর যেকোনো মূল্যবান জিনিসের চেয়েও বেশি মূল্যবান। কারণ, একমাত্র এই রক্তই পারে আবার তাকে সুস্থ জীবন ফিরিয়ে দিতে। ফিরিয়ে দিতে হাসি-আনন্দ। কিন্তু চরম প্রয়োজনের সময় নির্দিষ্ট গ্রুপের রক্ত পাওয়া অনেকটাই দুষ্কর। এই দুষ্কর কাজটিই করে চলেছে সন্ধানী। তরুণদের পরিচালিত এই মানবসেবামূলক প্রতিষ্ঠানটি নানাভাবে রক্ত সংগ্রহ করে সেই রক্ত বিলিয়ে যাচ্ছে মুমূর্ষু রোগীদের মধ্যে। প্রতিবছর বইমেলা, শহীদ দিবস, বিজয় দিবস, পহেলা বৈশাখের অনুষ্ঠানসহ অন্যান্য অনুষ্ঠানকে তারা বেছে নেয় রক্ত সংগ্রহের জন্যে। ঘণ্টার পর ঘণ্টা রাস্তায় দাঁড়িয়ে থেকে তারা চালিয়ে যায় রক্ত সংগ্রহের এই কঠিন কাজটি। অনুষ্ঠানে আগন্তুক তরুণদের তারা বুঝিয়ে বলে রক্ত দানের সুবিধার কথা, গুরুত্বের কথা। কেউ তাদের কথা শোনে, কেউ কেউ কোনো পাত্তা না দিয়ে চলে যায়। তবু হতাশ হয় না তারা। আবার এমন কিছু কিছু তরুণকে পাওয়া যায়, যারা এবার না দিলেও পরবতর্ীতে রক্ত দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দিয়ে যায়। এমনকি দেয়ও। এভাবেই চলছে। যেসব তরুণ এই জনকল্যাণমূলক কাজটি করে যাচ্ছে, তাদের উদ্দেশ্য একটিই_গরীব মানুষের মুখে হাসি ফোটানো। সন্ধানীর সঙ্গে যুক্ত তরুণরা যে কেবল অন্যদের রক্তই সংগ্রহ করে, তা কিন্তু না। বরং নির্দিষ্ট একটা ব্যবধানে নিজেরাও নিয়মিত রক্ত দান করে। নিজেদের রক্ত এবং সংগ্রহকৃত রক্ত_সব মিলিয়ে মোটামুটি সবার চাহিদাই পূরণ করতে পারে তারা। যে কারণে সন্ধানীর কাছে রক্তের জন্যে এলে কাউকে খালি হাতে ফিরে যেতে হয় না। তারই ধারাবাহিকতায় এ পর্যন্ত সন্ধানী ৬ লাখ ২৬ হাজারেরও বেশি রক্তের ব্যাগ সংগ্রহ ও সরবরাহ করেছে। এখন সন্ধানীর কাজ শুধু রক্ত দেওয়া-নেওয়ার মধ্যেই সীমাবদ্ধ নেই। এই সীমানাকে ছাড়িয়ে তারা এখন অন্ধ মানুষের চোখে আলো ফিরিয়ে দেওয়ার স্বপ্নও দেখে চলেছে। সন্ধানীর কাছে এ পর্যন্ত প্রায় ৩৬ হাজার ৩২ জন মানুষ মরণোত্তর চক্ষুদানের প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন। আর প্রায় ৩ হাজার মানুষকে অন্ধত্ব থেকে মুক্তি দিয়ে দেখিয়েছে এ পৃথিবীর আলো, আপনজনদের মুখ। মানুষের সেবায় নিবেদিত এই প্রতিষ্ঠানটি যাত্রা শুরু করে ১৯৭৭ সালে। যাদের আন্তরিক প্রচেষ্টায় এর যাত্রা শুরু হয়েছিল, তারা সবাই ছিলেন ঢাকা মেডিকেল কলেজের দ্বিতীয় বর্ষের ছাত্র। তারা সংখ্যায় ছিলেন ছয় জন। এই ছয়জনের মধ্যে একজন ছিলেন হতদরিদ্র। এতোটাই দরিদ্র ছিলেন যে, কোনো কোনো দিন নাশতা করার টাকাটাও থাকতো না তার হাতে। কি আর করবেন, নাশতা না করেই সকাল থেকে দুপুর পর্যন্ত ক্লাস করতেন একটানা। তার এই কষ্ট দেখে খুব দুঃখ পেলেন বাকি পাঁচজন। তারা সিদ্ধান্ত নিলেন, সবাই পাঁচ টাকা করে দিয়ে তাদের এই বন্ধুটির নাশতার ব্যবস্থা করবেন। পরদিন থেকেই তারা তাদের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী কাজ করতে শুরু করলেন। এভাবে চললো এক বছর। তারপর তারা ঠিক করলেন, নিজেদের জন্যেই একটি প্রতিষ্ঠান গড়ে তুলবেন। এরই মধ্যে বস্নাড ব্যাংকে কাজ করতে গিয়ে তারা জানতে পারলেন, কিভাবে দেশের বাইরের বস্নাড ব্যাংকগুলো কাজ করে আর কেনই বা দেশের হাজার হাজার রোগী রক্তের জন্যে পেশাদার রক্তদাতাদের উপর নির্ভরশীল। এর জন্যে তারা একটি স্বেচ্ছায় রক্তদান কর্মসূচির আয়োজন করার উদ্যোগ নেন। সেখান থেকেই শুরু। এরপর ২ নভেম্বর ১৯৭৮ সালে বাংলাদেশে প্রথমবারের মতো স্বেচ্ছায় রক্তদান কর্মসূচির আনুষ্ঠানিক যাত্রা শুরু করে সন্ধানী। বর্তমানে সারাদেশে সরকারি-বেসরকারি ইউনিট মিলে সন্ধানীর মোট ১৮টি ইউনিট রয়েছে। সন্ধানীর সদস্য হওয়ার জন্যে শর্ত হলো, তাকে মেডিকেল কলেজের ছাত্র হতে হবে। আর যে রক্ত দিতে চান, সে তিন মাস পরপরই সন্ধানীতে গিয়ে রক্ত দিয়ে আসতে পারেন। একবার রক্ত দিলেই তারা সন্ধানীর ডোনার সদস্য হিসেবে বিবেচিত হন। এই ডোনার সদস্য তার নিজের প্রয়োজনে রক্ত নিতেও পারবেন। তাই আর দেরি নয়, মানবতার সেবার লক্ষ্যে আজই সন্ধানীর ডোনার সদস্য হিসেবে নাম লিপিবদ্ধ করুন। আর গড়ে তুলুন রক্তের বন্ধন। যে বন্ধন আমাদের মাঝে তৈরি করবে ভালোবাসা আর সমপ্রীতির সেতু।

Monday, December 6, 2010

নারায়ণগঞ্জের প্রবীণ হাসপাতাল মানব সেবার অনন্য দৃষ্টান্ত

নারায়ণগঞ্জের প্রবীণ হাসপাতাল মানব সেবার অনন্য দৃষ্টান্ত
০০ হাবিবুর রহমান বাদল, নারায়ণগঞ্জ

চাষাঢ়া হতে মাত্র তিন কিলোমিটার দূরে দক্ষিণ সস্তাপুরে একটি সংগঠনের প্রবীণ হাসপাতাল নীরবে নিভৃতে মানবসেবা করে যাচ্ছে। প্রবীণ হাসপাতালটিতে অসহায় আর দুস্থদের চিকিৎসাসেবার পাশাপাশি এ স্থানটি এখন প্রবীণদের আড্ডাস্থল হিসেবেও পরিচিত পেয়েছে।
মাসে একদিন এখানে বিনা ফিতে চিকিৎসাসেবা দেয়া হয়। প্রতিদিন বিকালে সেখানে ভীড় করে এলাকার প্রবীণরা। তারা সেখানে বসে একে অন্যের সঙ্গে কুশল বিনিময় আর ছোটখাট নানা ইসু্যতে তোলেন আলোচনার ঝড়। কিন্তু পর্যাপ্ত সুযোগ-সুবিধা না থাকায় প্রায়শই তাদের দুর্ভোগ পোহাতে হয়। খোলা আকাশের নীচে রোদ বৃষ্টিতে বিড়ম্বনা পেঁৗছায় চরমে। দিন দিন রোগীর সংখ্যা বৃদ্ধি পাওয়ায় হাসপাতালটিতে স্থান সংকুলন হয় না। ফলে রোগীদের দীর্ঘসময় দাঁড়িয়ে থাকতে হয়।
বাংলাদেশ প্রবীণ হিতৈষী সংঘ ও জরা বিজ্ঞান প্রতিষ্ঠান নামক সংগঠনটি এ প্রবীণ হাসপাতালটির কার্যক্রম চালিয়ে আসছে। এটা প্রতিষ্ঠানের ২৩ তম শাখা। কার্যক্রম পরিচালনার জন্য পাঁচ জনের উপদেষ্টা পরিষদ ও ২১ সদস্যের কার্যকরী পরিষদ রয়েছে।
নারায়ণগঞ্জ জেলা কমিটির সাধারণ সম্পাদক মোজাম্মেল হক তালুকদার জানান, দক্ষিণ সস্তাপুর এলাকায় বসবাসরত শিশু বিশেষজ্ঞ ডা. ক্যাপ্টেন (অব.) নজরুল ইসলাম ১৯৯৬ সালে এলাকায় মহিলা মাদ্রাসা ও দাতব্য চিকিৎসালয়ের নামে ১৪ শতাংশ জমি দান করেন। ওই বছর থেকেই সেখানে একটি মহিলা মাদ্রাসা পরিচালিত হয়ে আসছে। এর দুই বছর পর ৯৮ সালে বাংলাদেশ প্রবীণ হিতৈষী সংঘ ও জরা বিজ্ঞান প্রতিষ্ঠান উক্ত স্থানে তাদের কার্য্যক্রম শুরু করে। ওই জমির ৭ শতাংশ মাদ্রাসার কার্যক্রম ও বাকি ৭ শতাংশে চলে সংগঠনটির কার্যক্রম। সংগঠনটির মূল উদ্দেশ্য ছিল মানবসেবা। এ কারণেই সেখানে প্রবীণ হাসপাতালের নামে দাতব্য চিকিৎসালয় খোলা হয়। নির্মাণ করা হয় একটি ভবন।
৯৮ সালের জুলাই হতে ইরানের স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত ডা. এস এম মোসাদ্দেক ও রাশিয়া হতে প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত ডা. জেড আহম্মেদ মিলে প্রতি মাসের শেষ মঙ্গলবার বিকালে বিনা ফিতে উক্ত প্রবীণ হাসপাতালে রোগী দেখতে শুরু করেন। পরবর্তীতে ডা. জেড আহম্মেদ কানাডায় চলে যান। বর্তমানে ডা. মোসাদ্দেকের সঙ্গে ডেন্টাল সার্জন ডা. শাহেদ আলম মাসের শেষ মঙ্গলবার বিনা ফিতে রোগী দেখে ব্যবস্থাপত্র প্রদান করছেন।
এ হাসপাতালে মূলত এলাকার অসহায় ও দুস্থ রোগীরাই বেশী আসেন। যাদের টাকা দিয়ে ডাক্তার দেখানোর সামর্থ্য নেই সেসব মানুষের একটি বড় অংশ আসেন এখানে। এ স্থানে বিনা ফিতে রোগী দেখে ব্যবস্থাপত্র প্রদান করা হলেও যেসব রোগীর ওষুধ কেনারও সামর্থ্য নেই তাদেরকে সহায়তা করা হয়ে থাকে।
রোগী দেখা ছাড়াও প্রতিষ্ঠানটি প্রবীণ সেবা পুরস্কার করে থাকে। যেসকল পরিবার তাদের বৃদ্ধ পিতা-মাতা বা শ্বশুর-শাশুড়িকে যত্ন ও শ্রদ্ধার সঙ্গে সেবা-যত্ন করে আসছে এমন ব্যক্তিদের পুরস্কৃত করা হয়। নিয়মিত পোলিও টিকার কার্যক্রমও চলে এ কেন্দ্রে।
মোজাম্মেল আরো জানান, তাদের ইচ্ছা উক্ত স্থানটি প্রবীণদের জন্য উপযুক্ত করে গড়ে তোলা। প্রবীণরা যাতে এখানে এসে কিছুটা সময়ের জন্য অন্তত বিনোদনে মত্ত থাকতে পারে সে ব্যবস্থার চেষ্টা চলছে। এখানে সময় কাটানোর জন্য নিয়মিত পেপার রাখা, দাবা-ক্যারাম বোর্ডসহ অন্যান্য ইনডোর খেলার ব্যবস্থা করা। সেই সঙ্গে চিকিৎসাসেবার পরিধি বৃদ্ধির জন্য তিন কক্ষ বিশিষ্ট একটি ভবন নির্মাণ অতীব জরুরী। এজন্য তিনি বিত্তবানদের এগিয়ে আসার আহবান জানান। প্রসঙ্গত, গত মঙ্গলবার নারায়ণগঞ্জ জেলা প্রশাসক এম সামছুর রহমান হাসপাতালটি পরির্দশন করে তাৎক্ষণিক ১০ হাজার টাকা অনুদান প্রদান করেন।

Sunday, December 5, 2010

Free Cancer Treatment in Pakistan

Over the past decade, Shaukat Khanum Memorial Cancer Hospital & Research Centre has established itself as a centre of excellence providing comprehensive care free of cost to thousands of indigent cancer patients. This pioneering, state-of-the-art hospital located in the heart of the Punjab was founded by Imran Khan, one of Pakistan's most illustrious cricketers. As a charitable institute, it is funded predominantly from the donations of friends and well-wishers from around the country and across the world.

You can give your Zakat and other donation to help poor cancer patients in their struggle against cancer.
Call 111 155 555 to have your donation or zakat cheques picked up from home within Pakistan.
CONTACT INFORMATON
Shaukat Khanum Memorial Cancer Hospital and Research Centre
7-A, Block R-3, Johar Town, Lahore, Pakistan
Tel: +92 42 35945100
UAN: 111-155-555
International Liaison Office: ilo@skm.org.pk....................................
For More Information browse this website: http://www.shaukatkhanum.org.pk

Saturday, December 4, 2010

Free heart treatment for kids at Sri Sathya Sai Institute in Bangalore, INDIA

Bangalore, April 15 (ANI): To bring an everlasting smile on children needing heart treatment, the Sri Sathya Sai Institute Higher Medical Sciences is offering free heart surgery here.
The free service will enable the needy parents to have their kids treated without being worried about the cost.
The Sri Sathya Sai Institute Higher Medical Sciences is located in E.P.I.P. Area, White Field, Bangalore.
The authorities can be contacted for any information through Email:adminblr@sssihms.org.in or via telephone +91-080-28411500. (ANI)

Mailing Address:

Sri athya Sai Institute of Higher Medical Sciences
EPIP Area, Whitefield,
Bangalore 560 066,
Karnataka , INDIA .

Fax +91 - 080- 28411502
Employment related +91- 080- 28411500 Ext. 415

Thursday, December 2, 2010

Donation for free treatment of the poor people

By Bashir Mahmud Ellias

Please send your donation, zakah & other charities to the Homoeopathic HelpLine Welfare Organisation for the free treatment of the poor people. This is a social service organisation run by more than one hundred dedicated benevolent homeopathic practitioner. I (Bashir Mahmud Ellias) am one of the enthusiastic member of this organisation.

This organisation was founded on 3rd May 2002 by Dr. Shahidur Rahman, the most influential and renowned teacher of homeopathy in Bangladesh. We provide free consultation and free medicine to the poor people. We have treated 22,000 (twenty two thousand) people from various acute and chronic diseases since May 2002.

Presently we are running only one (free treatment) centre at Aafa homoeo centre, Khilgao, Dhaka. The free treatment program of this charitable organisation were run by the member's personal contribution all these days. But now we are trying to raise our fund from the charities of generous persons and organisations.

Our primary goal is to establish one centre in every part of this densely populated Dhaka city. And our next target is to expand our program to every part of Bangladesh. We are expecting your maximum support & suggestions for the sick people.

with regards from

Dr. Shahidur Rahman
Homoeopathic Help Line Welfare Organisation
gov. reg. no.- dha-08051
saving a/c no.- 34194673
Janata Bank Limited
(local office)
1 Dilkusha c/a,
Dhaka-1000
Bangladesh
Office address

Dr. S. M. Jahangir Alam
Afa homoeo centre
761/A Khilgao
Road no.- 23
Dhaka-1219
Bangladesh
ph : +880-7219362
+880-01819449960
+880-01718082515
+880-01916038527
E-mail : homoeopathicHelpLine@yahoo.com
Website : http://homoeopathicHelpLine.blogspot.com
Graphic website : http://www.flickr.com/photos/homoeopathic_helpline/

Wednesday, December 1, 2010

Free Pharmacological Treatment for Schizophrenia in Developing Countries –Case for a Public Health Intervention

- Saeed Farooq

Schizophrenia ranks 6th in the league of causes of disability worldwide as measured by Years of Life lived with Disability1. Consequently in many developed countries it has been target of major service initiatives such as early intervention for psychosis2. The treatment of severe mental illness, particularly schizophrenia has not received much attention in developing countries mostly due to focus on high prevalence disorders such as depression. This is unfortunate. These countries have predominantly younger population, an age of high risk for schizophrenia. It has been estimated that about 45% of those suffering from schizophrenia worldwide by the year 2000 were living in the developing world3.

Two important articles in this issue, both from India, highlight the issues we face in the care for this disorder in our countries. While Grover et al in an exhaustive review on the cost of treatment for schizophrenia show that schizophrenia results in high cost for the health systems, Prathap in his insightful guest editorial highlights an often-neglected issue of putting the evidence in proper context. These articles should help us to think innovative strategies to provide care for those suffering from this chronic disorder.

The care for schizophrenia in developing countries is characterized by the following:

• Treatment limited mostly to the acute episodes.

• Lack of continuity of care.

• Lack of legislation or its implementation where it exists for the care of those who refuse treatment.

• The sole responsibility of the family to provide the care due to almost total absence of formal social, psychological or rehabilitation services.

Most individuals are, therefore left to cope with this devastating illness on their own4. A great majority of patients are simply not able to afford even the basic treatment which results in high untreated prevalence of schizophrenia in the form of undetected as well as inadequately and partially treated cases5. While the prognosis of schizophrenia in developing countries has generally been found to be better than that in developed countries, the great burden of untreated cases does put a huge burden on the families of the sufferers. Besides, this untreated prevalence results in enormous public health consequences which are now well documented in context of literature on duration of untreated psychosis These include increased co-morbid substance abuse, suicide, increased treatment resistance and perhaps a steep decline in treatment response, impairment in cognitive and neuropsychological functions, offending behavior, vocational failure and overall poor outcome6.

This pattern of care and its consequences are not much different from the care of other chronic diseases in developing countries. The present situation of care for chronic disorders such as Diabetes Mellitus in developing counties has been succinctly described by the WHO as RADAR syndrome7. The RADAR syndrome is characterized by following: the patient appears in acute episode, is treated, discharged from the care and then disappears from radar screen of caregivers, only to reappear in the case of another relapse. However, there are two important differences which make the care of schizophrenia even worse when compared to other chronic medical conditions. These are:

1. Almost a complete lack of involvement of primary care physicians in the care of those suffering with psychotic disorders. (In contrast to even other psychiatric disorders such as depression in which the general practitioners are now getting increasingly involved, though not optimally).

2. Inability of the caregivers and those who suffer from the disorder to influence policy makers and the health professionals for the allocation of appropriate resources.

While there are major policy initiatives for the care of other chronic disorders even in resource poor countries there is hardly any concern for schizophrenia. This is unfortunate in view of not only the huge burden of disease caused by the disorder but also the fact that the cost effective interventions for schizophrenia are available and can be easily implemented in the community. Out of 20 recommendations for optimal treatment suggested by Schizophrenia Patient Outcome Research Team (PORT), 14 relate to the pharmacological interventions and ECT. The researchers in this project were also asked to rate all the interventions available for schizophrenia in their ease of implementation. Pharmacological interventions were rated highest on the ease for implementation compared to the other non-pharmacological interventions8.

Fortunately, the pharmacological treatment for schizophrenia is not expensive. Grover et al in their review in this issue point out that the monthly cost of treatment in India with chlorpromazine is Rupees 55, an equivalent dose of trifluperazine amounted to Rs. 25/ month, risperidone Rs 60 and clozapine Rs. 225 per month. Based on our own experience with a pilot project in which we are providing free pharmacological treatment in defined catchment area (district Peshawar), the average cost for 6 months treatment with the cheapest available local brands of atypical antipsychotics is Rs.8,640.

The major problem, however, is to ensure the access to the treatment and adherence to it. One of the major reasons for the poor compliance in most resource poor countries including our own is the inability of the patient to afford the treatment although as discussed earlier it is relatively inexpensive.

What can be done to cope with this situation? As mentioned earlier the situation is generally not different from other chronic diseases like Diabetes Mellitus. It would be appropriate to look at the solutions which have been suggested in other chronic conditions. A cursory look at the interventions for these disorders would suggest a sharp contrast with schizophrenia. In almost all of the chronic disorders the emphasis is now on a public health approach to combat the burden of disease caused by non communicable diseases particularly in developing countries. Various public health approaches have been tried and implemented. These range from early detection and aggressive public health campaigns to address the high risk factors, to providing free access to the treatment. In case of schizophrenia we have consistently lagged behind in advocating a public health approach. With the exception of efforts to reduce the stigma for mental disorders in general, the public health interventions have rarely been described in schizophrenia.

There may be genuine reasons for lack of this approach. Schizophrenia is a low prevalence disorder. It is not easy to diagnose or screen with tools which can be applied at the populations’ level. The primary prevention is practically not feasible. The effective interventions which could be applied at the community level were not available till recently. However, I believe the case for secondary prevention has generally been not advocated well at least in developing countries where the treatment gap is very wide mainly due to poor access to the treatment.

It is now time that the mental health professionals in developing countries advocate a public health approach for coping with the disorder. The cornerstone for this strategy should be provision of free pharmacological treatment for those who cannot afford it. In Pakistan many health initiatives are based on improving the access to the treatment for poor patients. For example, the provincial government of North West Frontier Province has established an endowment fund which will help to provide free treatment for Hepatitis for those who cannot afford it. Six months treatment of oral drugs for a single case of Hepatitis C on average would costs Rs.45000. There are similar other initiatives for Diabetes Mellitus, Tuberculosis and many other chronic disorders requiring long term treatment. The drugs costs for the treatment of all these disorders are much higher than that needed for schizophrenia.

Providing pharmacological treatment either free or at subsidize rates to the poor families will only help to meet less than 5% of the total cost these family have to bear. The rest would still be born by the families, not to mention the emotional and social costs they are doomed to pay for the care of their dear ones. It cannot be overemphasized that the family is already subsidizing the treatment of schizophrenia for society and the state at large by providing the social, psychological, residential and occupational support which constitutes the major proportion of the total cost of treatment by the state sponsored institutions in the West. Providing free access to the treatment for those who suffer from schizophrenia needs to be advocated forcefully, not as a charity measure but as a cost effective public health intervention.



REFERENCES

1. Mathers CD, Bernard C, Iburg KM, Inoue M, Fat DM, Shibuya K, et al .Global burden of disease in 2002: data sources, methods and results. Geneva: World Health Organization 2003.

2. Shiers D, Lester H..Early intervention for first episode psychosis needs greater involvement of primary care professionals for its success [editorial]. Br Med J 2004;328:1451-2.

3. Goldberg D, Mubbashar M, Mubbashar S. Development in mental health services – a world view. Int Rev Psychiat 2000; 12: 240-8.

4. World Health Organization. Investing in mental health. Geneva: World Health Organization 2003.

5. Jablensky. Prevalence and incidence of schizophrenia spectrum disorder :implications for prevention. Aust NZ J Psychiat 2000; 34: S26-38.

6. Hambrect M, Hafner H. Substance abuse and the onset of schizophrenia. Biol Psychiat 1996; 40: 1155-63.

7. Lehman AF, Kreyenbuhl J, Buchanan RW, Dickerson FB, Dixon LB, Goldberg R, et al. The schizophrenia Patient Outcomes Research Team (PORT): updated treatment recommendations 2003. Schizophrenia Bull 2004; 30:193-217.

8. WHO. Observatory on health care for chronic conditions. Chronic conditions: current systems of care. [Online]. Available from URl: // http://www.who.int.